রাকিবুল ইসলাম রাকিব বলেন, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন জামায়াতের প্রতি দুর্বল এবং জামায়াত দ্বারা নিয়ন্ত্রিত। কোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটলে তার দায় ঢাবি ভিসিকে নিতে হবে।’
নিয়াজ উদ্দিন খান বলেন, ‘জামায়াতের সঙ্গে আমার কোনো সম্পর্ক নেই। আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে রাখতে আমরা চেষ্টা করছি। সাদিক কায়েম, হাসনাত, সারজিসের রাজনৈতিক পরিচয় জানা ছিলো না, তাদেরকে আন্দোলনের নেতা হিসেবে চিনতাম। যারা জন্য দায়িত্ব নেয়ার শুরুতে তাদের সাথে যোগাযোগ ছিলো।’
তিনি বলেন, ‘সব অংশীজনের মতামতকে সম্মান জানায়। জামায়াত ইসলামী নয় কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আমার কোনোদিন কোনো সম্পর্ক ছিলো না। আইনশৃঙ্খলা জোরদার করা হয়েছে। ক্ষুদ্র, বিচ্ছিন্ন ঘটনা ছাড়া নির্বাচন সুষ্ঠু হয়েছে।
আরও পড়ুন:
এসময় ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক নাসির উদ্দিন নাসির উপাচার্যকে প্রশ্ন করে বলেন, ‘জামায়াতের লোকজন প্রবেশপথগুলোতে সকাল থেকে লোক জমায়েত করেছে। এটি নির্বাচনে প্রভাব পড়েছে। এর ব্যবস্থা কেন নেয়া হয়নি?’
উত্তরে অধ্যাপক ড. নিয়াজ উদ্দিন খান বলেন, ‘বিশৃঙ্খলা এড়াতে আমরা পূর্ণ সচেতন আছি। ৮টা পয়েন্ট আমরা নতুনভাবে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে।’
এসময় ঢাবি ট্রেজারার অধ্যাপক এম. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, ‘মির্জা আব্বাস ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এসেছে এটি ভুল তথ্য। যারা মিথ্যা বলছে তাদের শাস্তির ব্যবস্থা করা হোক।’





