মানববন্ধনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম-মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী।
‘আমরা বিএনপি পরিবার’-এর আহ্বায়ক ও বিএনপি মিডিয়া সেলের সদস্য সাংবাদিক আতিকুর রহমান রুমনের সভাপতিত্বে মানববন্ধনে অংশ নেন সংগটনটির উপদেষ্টা আবুল কাশেম, সদস্য সচিব কৃষিবিদ মোকছেদুল মোমিন মিথুন, সিনিয়র সদস্য মাসুদ রানা লিটন, শাহাদত হোসেনসহ আরও অনেকে।
‘আমরা বিএনপি পরিবার’-এর সদস্য ও উত্তরাঞ্চল ছাত্র ফোরামের সাধারণ সম্পাদক মুস্তাকিম বিল্লাহর পরিচালনায় মানববন্ধনে আরও অংশ নেন জাতীয় প্রেসক্লাবের স্থায়ী সদস্য জাহিদুল ইসলাম রনি, ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি হাবিবুল বাশার, সহ-সভাপতি ডা. তৌহিদুল আওয়াল, সাবেক সহ-সভাপতি জামিল হোসেন, সাবেক সহ-সভাপতি জহিরুল ইসলাম বিপ্লব, বর্তমান কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম-সম্পাদক হাসনাইন নাহিয়ান সজীব, যুগ্ম-সম্পাদক হাসানুর রহমান, যুগ্ম সম্পাদক আসাদুজ্জামান রিংকু, তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক কাজল, ছাত্রদল নেতা মশিউর রহমান মহান, মিসবাহ, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনিয়র যুগ্ম-সম্পাদক নুর হোসেন, যুগ্ম-সম্পাদক মিনার হোসেন, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদল নেতা মেজবাহ, অনিক, শোয়াইব, অন্তর, সাদমান, রুমানসহ আরও অনেকে।
এছাড়া জিয়া শিশু ফোরামের আহ্বায়ক মোশাররফ হোসেন এবং জাতীয়তাবাদী স্বেচ্ছাসেবক দলের অসংখ্য নেতা-কর্মীরা এই মানববন্ধনে অংশ নেন।
প্রসঙ্গত, রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে নিহত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদল নেতা শাহরিয়ার আলম সাম্যকে নিজ গ্রামের কবরস্থানে দাফন করা হয়েছে।
গত মঙ্গলবার (১৩ মে) রাতে সিরাজগঞ্জের বেলকুচি উপজেলার ধুকুরিয়াবেড়া ইউনিয়নের সড়াতৈল হাফিজিয়া মাদ্রাসা মাঠে দ্বিতীয় জানাজা শেষে সড়াতৈল জান্নাতুল বাকি কবরস্থানে তাকে দাফন করা হয়।
শাহরিয়ার আলম সাম্য হত্যার ঘটনায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এই মধ্যে ঘটনা তদন্তে গত বুধবার (১৪ মে) সাত সদস্যের একটি কমিটি গঠন করেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। এই হত্যার ঘটনায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ও প্রক্টরের পদত্যাগ দাবি করেছে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল।





