যশোর সদর উপজেলার নরেন্দ্রপুর গ্রামের কৃষক ফসিয়ার রহমান। এ বছর ২৬ কাঠা জমিতে বোরো ধানের আবাদ করেছিলেন তাতে খরচ হয়ে ৬০ থেকে ৬৫ হাজার টাকা।
মাঠে যে ধান হয়েছে তা ৯০ হাজার টাকা বিক্রি হবে। বলেন, বাজারে ধানের দাম বেশি থাকলে তাদের লাভ হবে। আর দাম কম হলে তাদের ক্ষতি হবে। একই অবস্থা যশোর অঞ্চলের অন্য চাষিদেরও।
ইতিমধ্যে স্বপ্নের সোনালী ফসল ঘরে উঠতে শুরু করেছে। নতুন ধানের মৌ মৌ গন্ধে যেন মুখরিত হয়ে উঠেছে এই অঞ্চলের মাঠ ও বাড়ি ঘর। বৈশাখে যে কোনো সময় ঝড় বৃষ্টি হতে পারে তাই ধান তুলতে ব্যস্ত সবাই।
কৃষি বিভাগের তথ্যমতে, চলতি মৌসুমে এ জেলায় ১ লাখ ৬০ হাজার ৭৭৫ হেক্টর জমিতে বোরো ধানের আবাদ করা হয়েছে। এসব জমিতে যে ধান উৎপাদন হবে তা থেকে ৭ লাখ ২৮ হাজার মেট্রিক টন চাল উৎপাদন হবে। যার বাজারমূল্যে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকা।