বোরো-ধান
‘খাদ্য নিরাপত্তা নিয়ে কোন শঙ্কা নেই, পর্যাপ্ত মজুদ রয়েছে’

‘খাদ্য নিরাপত্তা নিয়ে কোন শঙ্কা নেই, পর্যাপ্ত মজুদ রয়েছে’

খাদ্য ও ভূমি উপদেষ্টা আলী ইমাম মজুমদার বলেছেন, দেশের খাদ্য নিরাপত্তা নিয়ে কোনো ধরনের শঙ্কা নেই। আজ (শনিবার, ৫ এপ্রিল) কিশোরগঞ্জ জেলার অষ্টগ্রাম উপজেলার অলওয়েবার সড়কের পাশে ভাত শালা হাওরে বোরো ধানের ফলন সরেজমিন পরিদর্শনের সময় তিনি এ কথা বলেন।

বন্যা থেকে ফসলের সুরক্ষায় উন্নত প্রযুক্তির ফ্লাড ফিউজ

বন্যা থেকে ফসলের সুরক্ষায় উন্নত প্রযুক্তির ফ্লাড ফিউজ

সুনামগঞ্জে পাহাড়ি ঢলের আগাম বন্যা থেকে কৃষকদের সোনালি ফসল রক্ষায় নির্মাণ করা হচ্ছে উন্নত প্রযুক্তির ফ্লাড ফিউজ। যার মাধ্যমে আগাম বন্যার কবল থেকে রক্ষা পাবে বোরো ফসল। এতে একদিকে যেমন কৃষকরা নিশ্চিন্তে বোরো ধান ঘরে তুলতে পারবে, অন্যদিকে বছরে বছরে অপচয় থেকে রক্ষা পাবে সরকারের কোটি কোটি টাকা।

সাতক্ষীরার মাছের ঘেরে বাড়ছে বোরো ধানের আবাদ

সাতক্ষীরার মাছের ঘেরে বাড়ছে বোরো ধানের আবাদ

ফলন ভালো হওয়ায় প্রতিবছরই সাতক্ষীরার বিভিন্ন মাছের ঘেরে বোরো ধানের আবাদ বাড়ছে। ডিসেম্বরে মাছ ধরার পর ঘেরের পানি শুকিয়ে ধান আবাদ করেন কৃষকরা। চলতি বোরো আবাদ মৌসুমে আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় বীজতলায় চারার উৎপাদন ভালো হয়েছে। মৌসুমের বাকি সময় সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে এবার রেকর্ড পরিমাণ ধান উৎপাদনের আশা কৃষক ও কৃষি বিভাগের।

কৃষকদের মধ্যে জনপ্রিয় হচ্ছে সমলয় পদ্ধতিতে বোরো চাষ

কৃষকদের মধ্যে জনপ্রিয় হচ্ছে সমলয় পদ্ধতিতে বোরো চাষ

ফরিদপুরে কৃষকদের মধ্যে দিন দিন জনপ্রিয় হয়ে উঠছে সমলয় পদ্ধতিতে বোরো ধানের আবাদ। কৃষি প্রণোদনার আওতায় আধুনিক যন্ত্রপাতি ব্যবহারের ফলে কমছে সময়-শ্রম এবং খরচ। এতে নতুন আশার আলো দেখছেন কৃষকরা।

হিলিতে কৃষকদের মাঝে বিনামূল্যে বোরো ধানের বীজ বিতরণ

হিলিতে কৃষকদের মাঝে বিনামূল্যে বোরো ধানের বীজ বিতরণ

দিনাজপুরের হিলিতে কৃষি প্রণোদনা কর্মসূচির আওতায় কৃষকদের মাঝে বিনামূল্যে বোরো ধানের বীজ বিতরণ করা হয়েছে।

বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের বেঁধে দেয়া দামে বিক্রি করতে হবে চাল

বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের বেঁধে দেয়া দামে বিক্রি করতে হবে চাল

পহেলা বৈশাখ থেকে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের বেঁধে দেয়া দামে বিক্রি করতে হবে চাল। তবে চালের প্রস্তাবিত মূল্যের সাথে বর্তমান বাজারদরের কোনও মিল খুঁজে পাচ্ছেন না চালকল মালিকরা। তার ওপর বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের নির্ধারিত ১৪ জাতের চালের মধ্যে বাজারে মিলছে না অনেক জাতের চাল।

ধানের দর নিয়ে জটিলতায় কৃষক

ধানের দর নিয়ে জটিলতায় কৃষক

সরকার ধানের দাম বেঁধে দিলেও সুফল মিলছে না কৃষকের। আর্দ্রতার মাপকাঠি আর নির্দিষ্ট সংখ্যক কৃষক ধান বিক্রির সুযোগ পাওয়ায় অধিকাংশ কৃষকই হাটে কম দামে ধান বিক্রিতে বাধ্য হচ্ছেন। সরকার নির্ধারিত ১ হাজার ২৮০ টাকার জায়গায় ৮০০ থেকে ১ হাজার টাকায় প্রতিমণ ধান বিক্রি করছেন তারা। ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকের দাবি, ধানের ক্রয়নীতি পরিবর্তনের।

হিলিতে সরকারিভাবে ধান-চাল সংগ্রহের উদ্বোধন

হিলিতে সরকারিভাবে ধান-চাল সংগ্রহের উদ্বোধন

হিলিতে সরকারিভাবে চলতি বোরো মৌসুমের ধান-চাল সংগ্রহের উদ্বোধন করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২৩ মে) সকাল ১১টায় বাংলাহিলি এলএসডি খাদ্যগুদামের ধান-চাল সংগ্রহের উদ্বোধন করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা অমিত রায়।

নির্দেশনা থাকলেও চুয়াডাঙ্গায় শুরু হয়নি ধান-চাল সংগ্রহ

নির্দেশনা থাকলেও চুয়াডাঙ্গায় শুরু হয়নি ধান-চাল সংগ্রহ

সরকারি নির্দেশনা থাকলেও চুয়াডাঙ্গায় এখনও শুরু হয়নি ধান-চাল সংগ্রহ। এতে বাধ্য হয়ে খোলাবাজারে ধান বিক্রি করছেন কৃষক। চাষিরা বলছেন, খোলাবাজারে প্রতি মণ ধানের দাম পাচ্ছেন ৮৫০ থেকে ৯০০ টাকা। যা থেকে উৎপাদন খরচও উঠছে না।

বোরো ধান কাটা-মাড়াইয়ে ব্যস্ত কৃষক

বোরো ধান কাটা-মাড়াইয়ে ব্যস্ত কৃষক

বগুড়ায় পুরোদমে চলছে বোরো ধান কাটা-মাড়াই। হাট বাজারে বেড়েছে নতুন ধানের সরবরাহ। বাজারে ভেজা চিকন ধান বিক্রি হচ্ছে ১১শ' থেকে সাড়ে ১১শ' টাকায়। আর মোটা জাতের ধান বিক্রি হচ্ছে ১১শ' টাকায়। কৃষকদের অভিযোগ সরকার নির্ধারিত মূল্য তারা পাচ্ছেন না। আর মিল মালিকদের অভিযোগ ধানের বাজার অনুযায়ী সরকারের চালের ক্রয়মূল্য নির্ধারণ সঠিক হয়নি।

ডায়াবেটিক ধান নামে পরিচিতি পেয়েছে ব্রি-১০৫

ডায়াবেটিক ধান নামে পরিচিতি পেয়েছে ব্রি-১০৫

ডায়াবেটিক রোগীদের জন্য ব্রি-১০৫ নামে তৈরি হয়েছে নতুন ধান। যা পরিচিতি পেয়েছে ডায়াবেটিক ধান নামে। এই ধানের চালে গ্লাইসেমিক ইনডেক্সের মাত্রা কম হওয়ায় ডায়াবেটিক রোগীরা এই চালের ভাত বেশি পরিমাণে খেলেও শারীরিকভাবে কোনো ক্ষতি হবে না। মূলত পুরনো জাতের ধানগুলোর রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা কম হওয়ায় নতুন জাতে ধান চাষে কৃষকদের উদ্বুদ্ধ করছে কৃষি বিভাগ।

ফেনীতে কালবৈশাখী ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত পাকা ধান

ফেনীতে কালবৈশাখী ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত পাকা ধান

ফেনীতে বৃষ্টি ও কালবৈশাখীর তাণ্ডবে খেতের কাদা পানিতে নুয়ে পড়েছে পাকা বোরো ধান। এমন অবস্থায় ফলনের অর্ধেক ফসল ঘরে তুলতে পারবেন কি-না সে শঙ্কা কৃষকের মনে। তবে কৃষি বিভাগ বলছে বেশিরভাগ ধান পেকে যাওয়ায় চিটা হওয়ার শঙ্কা নেই।