এই ঘটনায় আহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে দেড় শতাধিক, যাদের মধ্যে অনেকেই গুরুতর আহত।
নাইট ক্লাবে পাইরোটেকনিক ডিভাইস ব্যবহারের কারণে ভয়াবহ এই আগুন লেগেছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে। যে কারণে পুরো কনসার্ট হলে খুব দ্রুত আগুন ছড়িয়ে তা নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, নাইট ক্লাবটি কোনো ধরনের লাইসেন্স ছাড়াই কার্যক্রম চালাচ্ছিল। ইউরোপের ছোট বলকান এই দেশটি গেলো কয়েক বছরে এই ধরনের বিপর্যয় দেখেনি।
দেশটির পূর্বাঞ্চলীয় কোকানি শহরে মর্মান্তিক এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৭ দিনের শোক ঘোষণা করেছে দেশটির সরকার।