ভুক্তভোগী পরিবারের অভিযোগ করেছে, এনআইসিউতে থাকা তিন শিশুর মায়ের নাম এক হওয়ায় এই জটিলতার সৃষ্টি হয়।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া থেকে ভর্তি হওয়া ভুক্তভোগী শিশুর বাবা বলেন, দুই দিন বয়সী সন্তানকে হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র দেয়ার পরে বুঝতে পারেন এই শিশু তার নয়।
এ নিয়ে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে অভিযোগ জানালে একই মায়ের নামে থাকা আরও দুই শিশুর পরিচয় নিয়ে জটিলতা দেখা দেয়। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী পরিবার পুলিশে অভিযোগ করলে ডিএনএ টেস্টের মাধ্যমে পরিচয় শনাক্তের পরামর্শ দেয়।
তবে এ নিয়ে মন্তব্য করেনি আদ-দ্বীন হাসপাতালের কর্তৃপক্ষ।