হোয়াইট হাউজের আশপাশে ব্যারিকেড দিয়ে রাখা হয়েছে। এরই সঙ্গে কাজ করছে সিক্রেট সার্ভিস এজেন্টরা। এবারের নির্বাচনী প্রচারণায় বিধ্বংসী কিছু বক্তব্যেই মূলত এত সতর্ক অবস্থান নিয়েছে হোয়াইট হাউজ।
নির্বাচন ঘিরে সম্ভাব্য রাজনৈতিক সহিংসতা নিয়ে উদ্বেগে আছেন দেশটির কর্মকর্তাদের। এ জন্যই ভোটের দিন ও ভোটের পরে নিরাপত্তা জোরদার করতে তারা বিভিন্ন নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা নিতে বাধ্য হয়েছেন।
সাত দোদুল্যমান অঙ্গরাজ্যের নির্বাচনের ফলই নির্ধারণ করবে প্রেসিডেন্ট কে হবেন। এ কারণেই এসব অঙ্গরাজ্যে বিশেষ নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে।