শ্রমিক অধ্যুষিত সড়কটি ২৪ ঘণ্টাই ব্যবহার করেন লাখো মানুষ। ঢাকা থেকে উত্তরবঙ্গগামী গাড়িগুলো যাতায়াত করে এ সড়ক দিয়ে। ২০২২ সালের নভেম্বরে টঙ্গী-আশুলিয়া-ইপিজেড এলাকায় এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নির্মাণকাজ শুরু হয়। ওই সময় থেকেই সড়কটির দেখভালের দায়িত্বে আছে ঢাকা আশুলিয়া এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠান।
সাভারের ইপিজেড, ইউনিক, জামগড়া, শিমুলতলা, নরসিংহপুর, টঙ্গীবাড়ি এলাকার সড়কজুড়ে যত্রতত্র দেখা মেলে খানাখন্দের। এছাড়াও এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নির্মাণকাজে ব্যবহৃত সামগ্রী রাখা সড়কের উপরেই। ফলে যানজটসহ চলাচলে ভোগান্তি পোহাচ্ছেন পথচারীরা।
সড়কে খানাখন্দ ও পানি জমে থাকায় যানবাহনগুলোও চলছে ঝুঁকি নিয়ে। দ্রুত সড়ক সংস্কারের দাবি তাদের।
সড়কে যানজট সহনীয় পর্যায়ে রাখতে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে কর্তৃপক্ষ নিজস্ব কর্মী রাখলেও যানজটের কবল থেকে মুক্তি মিলছে না।
ঢাকা আশুলিয়ার এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে প্রকল্পের পরিচালক মো. শাহাবুদ্দিন খান বলেন, ‘পুলিশ বাহিনীর সঙ্গে আমাদের প্রায় ১০০ জন সেচ্ছাসেবী এখানে ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণের কাজে নিয়োজিত আছে। এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে এবং ফোর লেন চালু হলে আশা করি আর যানজট আর থাকবে না।’
অবিলম্বে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণ কাজ শেষ করে সড়কটি চলাচলের উপযোগী করে তোলার দাবি নগরবাসীর।