বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন জানায়, ১৫ বছর ধরে ক্যাম্পাসগুলোতে ছাত্রলীগ ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করে রেখেছিল। বহু শিক্ষার্থীকে জিম্মি করে দাসত্বের শিকলে আবদ্ধ করেছিল।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের চিহ্নিত সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে জুলাই অভ্যুত্থানে হামলার সুস্পষ্ট তথ্য-প্রমাণ সংগ্রহ করা হবে।
১৫ জুলাই থেকে ১৭ জুলাই পর্যন্ত ছাত্রলীগের হামলার ভিডিও দেখে তাদের পরিচয় নিশ্চিতের লক্ষ্যে বড় পর্দায় দেখানো হবে। ছাত্রলীগের সন্ত্রাসীদের শনাক্তে পায়রা চত্বরে বুথ তৈরি করা হবে বলেও জানায় তারা।
আন্দোলনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাতটি স্থানে হামলার ঘটনা ঘটে বলেও সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়।