এক কর্মকর্তা জানান, আইআরজিসিতে যেসব ডিভাইস রয়েছে সেগুলো পরীক্ষার জন্য বড় ধরণের কার্যক্রম হাতে নেয়া হয়েছে। তিনি জানান, এখানে থাকা অধিকাংশ ডিভাইস হয় দেশের ভেতরে তৈরি করা হয়েছে অথবা চীন-রাশিয়া থেকে আমদানি করা হয়েছে।
ইরান ইসরায়েলি এজেন্টদের অনুপ্রবেশ নিয়ে উদ্বিগ্ন ছিল বলেও জানান এ কর্মকর্তা। যার মধ্যে ইসরায়েলের বেতনভোগী ইরানিরা রয়েছে। আইআরজিসির মধ্য ও উচ্চ পদস্থ সদস্যদের নিয়ে তদন্ত শুরু হয়েছে বলেও জানান তিনি।
ইরানের পররাষ্ট্র, প্রতিরক্ষা বা অভ্যন্তরীণ কোনো মন্ত্রীর সঙ্গে এ বিষয়ে কথা বলার জন্য যোগাযোগ করা যায়নি।
গত মঙ্গলবার লেবাননে হিজবুল্লাহর শক্তিশালী ঘাটিকে পেজার ডিভাইস বিস্ফোরণের মাধ্যমে আক্রমণ চালানো জয়। এর পরদিন বুধবার কয়েকশ ওয়াকি-টকিও বিস্ফোরণের ঘটনাও ঘটে। এতে ৩৯ জন নিহত হন এবং তিন হাজারের বেশি আহত হন।
বিস্ফোরণের ঘটনায় ইসরায়েলকে অভিযুক্ত করেছে লেবানন ও হিযবুল্লাহ। তবে এ বিষয়ে ইসরাইল এখন পর্যন্ত কোনো বিবৃতি দেয় নি। অন্যদিকে আইআরজিসির প্রায় দুই লাখ কর্মীরা কীভাবে নিজেদের মধ্যে যোগাযোগ করছে সে বিষয়েও কিছু জানা যায়নি।