চলতি বছরের সেপ্টেম্বর থেকে ২০২৫ সালের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত এই কর্মসূচি বাস্তবায়নে ১৩ কোটি ডলারের প্রয়োজন হবে। সদস্য দেশ, বিভিন্ন কমিউনিটি আর গবেষকদেরই এ তহবিল তৈরি করতে হবে।
পরিকল্পনায় গুরুত্ব পাবে গবেষণা বাড়ানো, গুরুতর রোগীদের চিকিৎসা আর ভ্যাক্সিন ও পরীক্ষার পর্যাপ্ত ব্যবস্থা।
পাশাপাশি এই পরিকল্পনার মধ্য দিয়ে মানুষ থেকে মানুষে ছড়ানোর প্রবণতা কমিয়ে আনার চেষ্টা করবে ডব্লিউএইচও। এদিকে, মাঙ্কিপক্সের প্রাদুর্ভাব ঠেকাতে আফ্রিকাকে ১ লাখ ডোজ এমপক্সের টিকা দিচ্ছে জার্মানি।