কোম্পানিটি চলতি বছরের প্রথমার্ধে দুবাইয়ে ২২ হাজার ৭০০ কোটি দিনার (৬ হাজার ১৮০ কোটি ডলার) মূল্যের আবাসিক সম্পত্তি বিক্রির রেকর্ডের কথা জানিয়েছে। ২০২৩ সালের একই সময়ের তুলনায় ৩১ শতাংশ বেশি।
সংস্থাটি জানায়, বর্তমানে দুবাইয়ের আবাসিক সম্পত্তি খাত প্রবৃদ্ধিতে রয়েছে। এছাড়াও বিক্রিতে নতুন রেকর্ডও তৈরি হয়েছে। ব্রোকারেজ হাউসটি জানায়, ৮০০ কোটি ডলারের ড্রেইনেজ সিস্টেম, ৩ হাজার ৫০০ কোটি ডলারের আল-মাকতুম আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের পরিধি বাড়ানো এবং ৫০০ কোটি ডলারের দুবাই মেট্রো ব্লু লাইন প্রকল্প দুবাইয়ের প্রবৃদ্ধি ও উন্নয়ন প্রচেষ্টার প্রতিফলন।
প্রতিবেদনের তথ্যানুযায়ী, প্রতিবছর দুবাইয়ে বার্ষিক হিসাবে ১ লাখ জনসংখ্যা বাড়ছে। অন্যদিকে চলতি বছর দেশটির অর্থনীতি ৪ শতাংশ বাড়বে বলে আশা প্রকাশ করেছেন বিশ্লেষকরা। সেদিক থেকে দেশের আবাসন খাতও ইতিবাচক পর্যায়ে রয়েছে।
বছরের প্রথমার্ধে এসব অর্জনের বিষয়ে এঙ্গেল অ্যান্ড ভলকার্স মিডল ইস্টের সিইও ড্যানিয়েল হাদি বলেন, দুবাইয়ের আবাসিক আবাসন খাত ভালো প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছে।
জুমেইরাহ ভিলেজ সার্কেল, দুবাই সাউথ এবং দামাক হিলস টু এর মতো জনপ্রিয় অঞ্চলগুলো ক্রয়ক্ষমতা, আধুনিক সুযোগ-সুবিধা এবং কৌশলগত অবস্থানের জন্য চাহিদার শীর্ষে রয়েছে। এ সময় প্রবৃদ্ধি অর্জনে বড় ভূমিকা রেখেছে আবাসন খাত। মোট লেনদেনের ৯১ শতাংশই ছিল আবাসন নির্ভর।
প্রতিবেদনের তথ্যানুযায়ী, চলতি বছরের প্রথমার্ধে মোট লেনদেনের আর্থিক মূল্য ৩৩ শতাংশ বেড়েছে। এর মধ্যে অফ প্ল্যান ও সেকেন্ডারি লেনদেনের দিক থেকে শীর্ষে ছিল জুমেইরাহ।