বর্তমানে বছরে যে পরিমাণ অর্থ বরাদ্দ করা হয়েছে তার তুলনায় জ্যানেট যা উল্লেখ করেছেন তা অনেক বেশি। তবে অর্থনীতিবিদদের মতে যে ঘাটতি রয়েছে তা পূরণ করাই একুশ শতকের বড় অর্থনৈতিক সুযোগ।
ব্রাজিলের অ্যামাজন গেটওয়ে শহর বেলেমে ইয়েলেন বলেন, বাইডেন-হ্যারিস প্রশাসন শূন্য কার্বন নিঃসরণের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে বদ্ধপরিকর। এজন্য যুক্তরাষ্ট্রের বাইরে থেকেও নেতৃত্ব দিতে হবে।
ব্রাজিলের রিও ডি জেনিরোতে জি২০ এর অর্থনৈতিক নেতাদের সঙ্গে বৈঠক শেষে ইয়েলেন বিবৃতি দেন। তিনি জানান, জলবায়ু পরিবর্তন এবং প্রকৃতি ও জীববৈচিত্র্যের ক্ষতি মোকাবেলায় ব্যর্থতা পরিবেশগত ও অর্থনৈতিক দুর্বলতার প্রকাশ।
প্রাপ্ত তথ্যানুযায়ী, ২০২২ সালে উন্নয়নশীল দেশগুলোর জলবায়ু পরিবর্তন বা শূন্য কার্বন নিঃসরণ লক্ষ্যমাত্রা পূরণে উন্নত দেশগুলো ১১ হাজার ৬০০ কোটি ডলার আর্থিক সহায়তা দিয়েছে।
মোট অর্থের ৪০ শতাংশ এসেছে উন্নয়ন ব্যাংক থেকে। ইয়েলেন জানান, ওয়ার্ল্ড ব্যাংক থেকে শুরু করে ইন্টার-আমেরিকান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকগুলো বর্তমানে নতুন লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে। তিনি বলেন, অর্থনীতি পুনর্গঠনে অর্থায়নের প্রয়োজন হল একবিংশ শতাব্দীর একক-শ্রেষ্ঠ সুযোগ।