ইউরোপ
বিদেশে এখন
0

জার্মানির পতাকার আদলে সসেজ ও বার্গার

জমে উঠেছে ইউরোপের ফুটবলের শ্রেষ্ঠত্বের আসর ইউরো চ্যাম্পিয়নশিপের লড়াই। ১০ জুলাই থেকে শুরু হচ্ছে শেষ চারের লড়াই। ইউরোর উন্মাদনা ছড়িয়েছে পুরো ইউরোপ জুড়ে। নিজ দলের প্রতি সমর্থনে ব্যতিক্রমী প্রচার প্রচারণায়ও নেমেছেন অনেকে। এমনই এক প্রদর্শনীতে জার্মানিতে পতাকার রঙে বানানো হচ্ছে মুখরোচক সসেজ।

একদিকে চলছে কোপা আমেরিকা অন্যদিকে চলছে ইউরোপের মহাদেশিয় ফুটবলের শ্রেষ্ঠত্বের ও সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ আসর ইউরো চ্যাম্পিয়নশিপ। ১৭তম আসরটিতে এবার অংশ নেয় ২৪টি দল। ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন ইতালিকে বিদায় করে এবার শিরোপা জিততে মরিয়া হয়ে আছেন স্পেন, ফ্রান্স, নেদারল্যান্ড ও ইংল্যান্ড।

ইউরো ঘিরে উন্মাদনায় মেতে আছে গোটা ইউরোপ। নিজ দলের প্রতি সমর্থনে নানাভাবে প্রচার প্রচারণা চালাচ্ছেন অনেকে। ঘরের মাঠে ইউরো চ্যাম্পিয়নশিপের আয়োজনে দল ও সমর্থকদের জন্য জার্মানির পতাকার আদলে সসেজ তৈরি করে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন জার্মানির শেফ ক্লজ বয়োবেল। সসেজের পাশাপাশি পতাকার আদলে তৈরি করেছেন বার্গারও।

শেফ জানান, স্বাদে অতুলনীয় এই সসেজ ও বার্গারের স্বাদ ও গুণগতমান ঠিক রেখে ভোক্তাদের পাতে তুলে দিতে সময় লেগেছে চার সপ্তাহ। কারিগররা জানান, বিভিন্ন পদের বীজ, মাংসের কিমা, পনির ও টার্কি মুরগির মাংস দিয়ে তৈরি করা হয়েছে এই সসেজ ও বার্গার।

তারা জানান, প্যানে সসেজ ভাজার পাশাপাশি গ্রিল করেও খেতে পারবেন এই সসেজ। ইউরো শুরুর আগে মজার ছলেই এই সসেজ তৈরি করার চিন্তা আসে তাদের। জার্মানির পতাকার তিনটি রঙের ব্যবহার করা হয়েছে এই খাবার তৈরিতে। বর্তমানে এটা খুব ভালো বিক্রি হচ্ছে। তবে ইউরো থেকে জার্মানির বিদায়ে কপালে চিন্তার ভাজ দেখা দিয়েছে তাদের।

এরইমধ্যে জামার্নিজুড়ে ব্যাপক জনপ্রিয়তা পেয়েছে ভিন্নধর্মী এই সসেজ। পাশাপাশি বিভিন্ন দেশেও সরবরাহ করা হচ্ছে এই পণ্যটি। বর্তমানে এই দোকানে প্রতিদিন তৈরি করা হচ্ছে ১৫০ থেকে ২৫০টি সসেজ।

এসএস