দেশে তৈরি পোশাক খাত দেশের অর্থনীতিতে বড় ভূমিকা রেখে চলেছে। একসঙ্গে কর্মসংস্থানের ব্যবস্থাও করছে। করোনার পর থেকে এ খাত অনেকটা কঠিন সময় পার করছে। তবে এ থেকে উত্তরণে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের উদ্যোক্তারা পিছিয়ে নেই।
এই মেলায় সবচেয়ে বেশি পোশাক খাতকে গুরুত্ব দেয়া হয়েছে। এবারের মেলায় পোশাক খাতের বেশি সংখ্যক প্রতিষ্ঠান অংশ নিয়েছে। উদ্যোক্তারা বলছেন, এ খাতের আশানুরূপ ক্রয়াদেশ আসছে না। এদিকে মেলার চতুর্থ দিনে বৃষ্টি হওয়ায় দর্শনার্থীর সংখ্যা কমেছে।
উদ্যোক্তারা বলেন, ‘যেমনটি আশা করেছিলাম ক্রেতারা তেমন আসেনি। মেলার মাঝামাঝি সময় কিংবা আমাদের পণ্যের দাম বেশি হওয়াতে ক্রেতারা হয়তো কম আসছেন। আসলে আমরা এই মেলার মাধ্যমেই ভালো ভালো ক্রেতাদের কাছে পৌঁছাতে পারি।’
আর ক্রেতারা বলছেন, এসএমই মেলায় পণ্যের নিজস্বতা থাকায় দূর-দূরান্ত থেকে তারা আসছেন। এছাড়া সাধ্যের মধ্যে পণ্য পাওয়ায় উচ্ছ্বসিত তারা।
এক ক্রেতা বলেন, ‘মেলায় আমাদের ঐতিহ্যবাহী পোশাক পাচ্ছি। পছন্দমতো কিছু শাড়ি কিনেছি।’
মেলায় পাওয়া যাচ্ছে পাওয়ার টিলার, ফসল মাড়াই মেশিনসহ নানা ধরনের কৃষি যন্ত্রপাতি। এছাড়া গৃহস্থালির কাজে ব্যবহৃত যন্ত্রপাতিও পাওয়া যাচ্ছে।
মেলায় হালকা প্রকৌশল পণ্য, খাদ্যপণ্যসহ তিন শতাধিক উদ্যোক্তার সাড়ে তিন শতাধিক প্রতিষ্ঠান রয়েছে। সাতদিনের এ মেলা আগামী ২৫ মে শেষ হবে।