স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘সাবেক সেনাপ্রধান আজিজ আহমেদের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞার বিষয়টি এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে জানিনা, শুধু শুনেছি।’
তিনি বলেন, 'মার্কিন সরকার এর আগেও বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন ব্যক্তির ওপরে এ ধরনের নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে। নিষেধাজ্ঞার ব্যাপারে বিস্তারিত জানার পরেই বিষয়টি নিয়ে মন্তব্য করা যাবে।'
এদিকে আজিজ আহমেদ ও তার পরিবারকে নিষেধাজ্ঞার ব্যাপারে যুক্তরাষ্ট্র আগেই সরকারকে জানিয়েছিল বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। তিনি জানান, সরকারকে জানানোর পরই এটি প্রকাশ করা হয়েছে। আজ ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে 'মিট দ্য প্রেস' অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন তিনি।
প্রসঙ্গত, দুর্নীতির অভিযোগে আজিজ আহমেদ ও তার পরিবারের সদস্যদের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। গতকাল ২০ মে (বাংলাদেশ সময় সোমবার দিবাগত মধ্যরাতে) যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত দেশটির পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানান।
দুর্নীতিতে সম্পৃক্ততার কারণে সাবেক সেনাপ্রধান আজিজ আহমেদকে, পূর্বে বাংলাদেশের সেনাবাহিনী প্রধান, ডিপার্টমেন্ট অব স্টেট, ফরেন অপারেশন অ্যান্ড রিলেটেড প্রোগ্রামস অ্যাপ্রোপ্রিয়েশনস অ্যাক্টের ৭০৩১ (সি) ধারার আওতায় অন্তর্ভুক্ত করার ঘোষণা দিয়েছে পররাষ্ট্র দপ্তর। এই নিষেধাজ্ঞার কারণে আজিজ আহমেদ এবং তার পরিবারের সদস্যরা যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ করতে পারবে না।