আজ (রোববার, ১২ মে) সচিবালয়ে জাইকার অভ্যন্তরীণ উপদেষ্টা কমিটির সভাপতি প্রফেসর ড. তাৎসুফুমি ইয়ামাগাতার নেতৃত্বে ১২ সদস্যের কমিটির সঙ্গে সৌজন্য স্বাক্ষাৎকালে তিনি এসব কথা বলেন।
নসরুল হামিদ বলেন, 'আমাদের অপরচুনিটি কস্ট দেখতে হবে। ফেজ-২ না হওয়ায় এ জায়গায় বিকল্প কোন জ্বালানির বিদ্যুৎকেন্দ্র করলে অধিক লাভজনক এবং বিদ্যুৎ উৎপাদন করলেও সম্ভাব্য গ্রাহক কারা হবে তা বিবেচনার সময় এসেছে। সোলার বিদ্যুৎকেন্দ্র করার কিছু প্রস্তাব এসেছে। এলএনজি টার্মিনাল করার বিষয়ে আলোচনা অনেক এগিয়েছে। দ্রুত ল্যান্ড বেজড এলএনজি টার্মিনাল করা প্রয়োজন।'
জাইকার অভ্যন্তরীণ উপদেষ্টা কমিটির সভাপতি বলেছেন, বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে উন্নয়ন হচ্ছে, যা সামগ্রিক উন্নয়নের জন্য ভালো। চট্টগ্রামে কোরিয়ান ইপিজেডে মহেশখালী-মাতারবাড়ী ইন্টিগ্রেটেড ইনফ্রাস্ট্রাকচার ডেভেলপমেন্ট ইনিশিয়েটিভ ( মিডি) এলাকায় বিদ্যুতের চাহিদা বাড়তে পারে।
উপদেষ্টা কমিটির সদস্য ও জাপান এক্সটার্নাল ট্রেড অর্গানাইজেশনের নির্বাহী ভাইস প্রেসিডেন্ট মাইয়ুমি মুরায়ামা বলেন, 'শিল্পায়নের বৈচিত্রময়তা ও বিনিয়োগের পরিবেশ, জ্বালানি হাব, মহেশখালী-মাতারবাড়ী ইন্টিগ্রেটেড ইনফ্রাস্ট্রাকচার ডেভেলপমেন্ট ইনিশিয়েটিভ ( মিডি) এলাকার কার্বন নি:সরণ কমানোর কৌশল ও শিল্পায়নের কৌশল নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।'
এ সময় বিদ্যুৎ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব তানিয়া খান, পাওয়ার সেলের মহাপরিচালক মোহাম্মদ হোসাইন, জাইকা সদর দপ্তরের অর্থনৈতিক উন্নয়ন বিভাগের উপ-মহাপরিচালক জন সাওতম , জাইকা বাংলাদেশ অফিস এর প্রধান প্রতিনিধি তোমোহাইদ ইচিগুচি, টোকিও বিশ্ববিদ্যালয়ের সদস্য ও সহকারী অধ্যাপক ড. ফুমিহিকো সেটা ও মিডি নীতি উপদেষ্টা কোজি তাকামাতসু উপস্থিত ছিলেন।