বিশ্ব ক্রিকেটে ধ্রুবতারা সাকিব আল হাসান। অলরাউন্ডিং পারফরম্যান্সে প্রায় দেড় যুগ শাসন করছেন বিশ্ব ক্রিকেট। বাংলাদেশের ইতিহাসে সেরা ক্রিকেটারও বলা হয় সাকিবকে।
আসছে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে বাংলাদেশের জার্সিতে নবম বিশ্বআসরে খেলবে টাইগার অলরাউন্ডার। আর এখানেও ইতিহাস গড়বেন সাকিব।
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ ম্যাচ খেলার তালিকায় দুইয়ে থেকে যুক্তরাষ্ট্রে খেলতে যাবে সাকিব। পাশাপাশি রোহিত শার্মার সাথে একমাত্র ক্রিকেটার হিসেবে শর্টার ফরম্যাটের সব বিশ্বকাপ খেলার রেকর্ডও গড়বেন বাংলাদেশের সাবেক অধিনায়ক।
শুধু ম্যাচ না। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে উইকেট শিকারীর তালিকাতেও সবার উপরে নাম সাকিবের। এমনকি তালিকায় থাকা অন্য ক্রিকেটারের কেউই আর নেই আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে।
সাকিবের পারফরম্যান্সে শুধু দাগ কাটেনি বিশ্ব আসরে। নিজের বোলিং কারিশমাতে বাজিমাত করেছেন আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতেও। ক্রিকেটের এই ফরম্যাটে সর্বোচ্চ উইকেট পাওয়াদের তালিকায় দ্বিতীয় সেরা অবস্থানে বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার। ১১৫ ইনিংসে শিকার ৩৯ উইকেট।
সাকিবকে কেন সেরাদের সেরা বলা হয় তার একটা ছোট্ট ধারণা পাওয়া গেলো। বোলিং দিয়েই বিশ্ব ক্রিকেটে সেরাদের কাতারে রয়েছে সাকিব আল হাসান। পাশাপাশি ব্যাট হাতেও বেশিরভাগ সময় রাখেন ম্যাচ জয়ে অবদান।