বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) প্রকাশিত তথ্যে দেখা যায়, গেলো সেপ্টম্বর পর্যন্ত এক বছরে দেশটিতে অভিবাসী ৬০ শতাংশ বেড়ে সাড়ে পাঁচ লাখে দাঁড়িয়েছে।
জনসংখ্যাও বেড়েছে আড়াই শতাংশ। এমন পরিস্থিতিতে শনিবার (২৩ মার্চ) থেকেই স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের ভিসা পেতে হলে ইংরেজি ভাষায় আরও বেশি দক্ষতা দেখাতে হবে।
বিদেশি শিক্ষার্থী নেয়া প্রতিষ্ঠানগুলো বারবার নিয়ম ভঙ্গ করলে তাদের লাইসেন্সও স্থগিত করবে অস্ট্রেলিয়া সরকার। কাজের সন্ধানে অস্ট্রেলিয়ায় যাওয়া বিদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য নতুন একটি 'প্রকৃত শিক্ষার্থী পরীক্ষা'ও চালু করা হবে।
এছাড়া দর্শনার্থী ভিসায় যাওয়া ব্যক্তিদের ভিসার মেয়াদ বাড়ানোতেও দেয়া হবে স্থগিতাদেশ। করোনাভাইরাস মহামারির সময় কঠোর সীমান্ত নীতির কারণে প্রায় দুই বছর বিদেশি শিক্ষার্থী বা কর্মী নেয়নি অস্ট্রেলিয়া।
স্থানীয় ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে কর্মীর ঘাটতি পূরণে ২০২২ সালে বিপুলসংখ্যক অভিবাসী নেয় দেশটি। বিপুলসংখ্যক বিদেশি শিক্ষার্থী আর কর্মীর চাপে ব্যাপক আবাসন সংকটের মুখে গেলো বছর ফের ভিসা নীতি কঠিন করে অস্ট্রেলিয়া।