গেল কয়েক মাসে শিক্ষাক্ষেত্রে দেশটির সরকার যেসব বদল এনেছে তা আশা জাগাচ্ছে সারা বিশ্বের শিক্ষার্থীদের। এরমধ্যে কার্যকর হয়েছে, কানাডায় মাস্টার্সের পর কাজের সুযোগ বাড়ানোর বিষয়টি।
চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি ১৫ তারিখের পর যারা দুই বছরের কম সময়ের মাস্টার্সের জন্য আবেদন করছেন তারা পড়ালেখা শেষে তিন বছরের ওয়ার্ক পারমিট পাবেন। আগে কমপক্ষে যেখানে দুই বছরের মাস্টার্স প্রোগ্রামে ভর্তি হতে হতো, এখন তার বাধ্যবাধকতা নেই। অন্তত নয় মাসের স্নাতকোত্তর হলেই চলবে। একইসঙ্গে পড়াশোনার ফাঁকে নিয়ম অনুযায়ী কাজও করতে পারবেন শিক্ষার্থীরা।
এই সুযোগের আওতায় বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের উত্তর আমেরিকার এই দেশে পড়তে আসার পথ সুগম হলো বলে মনে করছেন দেশটিতে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীরা।
কানাডা পিএইচডি গবেষণার ক্ষেত্রে আগের চেয়ে বেশি সংখ্যক ভিসা দেবে। এর জন্য ইংরেজি দক্ষতা আইএলটিএস স্কোর ৭ বা তার বেশি থাকতে হবে। পাশাপাশি একাডেমিক রেজাল্টও ভালো হতে হবে।
কানাডার সব প্রদেশকে তাদের জনসংখ্যা ও বর্তমান শিক্ষার্থীর সংখ্যা বিবেচনায় নতুনদের নিতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের অফার লেটার পাওয়ার পূর্বশর্ত হলো, প্রথমে নির্ধারিত প্রদেশ থেকে অনুমোদন নিতে হবে। এতে করে সবচেয়ে কম শিক্ষার্থী যাবে ব্রিটিশ কলাম্বিয়া ও অন্টারিও প্রদেশে।