দেশে এখন
0

উত্তরাঞ্চলে শীতের তীব্রতা বেড়েছে

উত্তরের জেলাগুলোতে শীতের তীব্রতা বেড়েছে। কয়েকদিন তাপমাত্রা বেশি থাকলেও আবারো কমতে শুরু করেছে। অনেকটা বাধ্য হয়েই কাজে যাচ্ছেন খেটে খাওয়া মানুষ।

বুধবার (১০ জানুয়ারি) সকাল ৬টায় তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১১.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বাতাসে আর্দ্রতা ছিল ৯৫ শতাংশ। ঘন কুয়াশায় ব্যাহত হচ্ছে যান চলাচল। শীতের তীব্রতায় দুর্ভোগে পড়েছেন কর্মজীবী মানুষ।

শ্রমজীবীরা বলেন, উপার্জন এখন অর্ধেক হইয়া গেসে। শীতে মানুষ বাইর হয় না। গাড়ি চালানো এখন প্রচুর ঝুঁকি, ধীরগতিতে চালাতে হয়।

পঞ্চগড়ে ঘন কুয়াশা আর ঠান্ডা বাতাসে অনুভূত হচ্ছে পৌষের হাড়কাঁপানো শীত। চরম সংকটে জেলার নিম্নআয়ের মানুষ। খড়কুটো জ্বালিয়ে শীত নিবারণের চেষ্টা করছেন অনেকে। ঘন কুয়াশায় হেডলাইট জ্বালিয়ে চলাচল করছে যানবাহনগুলো।

স্থানীয়রা বলেন, প্রচন্ড ঠান্ডা লাগে, গরম কাপড়েও শীত মানে না। অনেক কুয়াশা এখানে।

ঘন কুয়াশা ও হিমেল হাওয়ায় বিপর্যস্ত চুয়াডাঙ্গার স্বাভাবিক জীবনযাত্রা। সকাল ৬টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১০ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

মেহেরপুরে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১০.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। শীতে নিউমোনিয়া, ঠান্ডা-কাশি ও জ্বরের হাত থেকে রক্ষা পেতে পরিবারের শিশু ও বয়োজ্যেষ্ঠদের সাবধানে থাকার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকরা।

ভ্যান চালকরা বলেন, ‘মানুষজন নাই, তাই ভাড়াও পাচ্ছি না। দুই-একটা ভাড়া পাইতেসি।’

যশোরে আজ সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১১.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৭ শতাংশ।

এভিএস

এই সম্পর্কিত অন্যান্য খবর