দিবসের শুরুতেই মহান মুক্তিযুদ্ধে শহীদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে জাতীয় স্মৃতি সৌধে আসেন রাষ্ট্রপতি মো: সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রথমে রাষ্ট্রপ্রধান ও পরে সরকারপ্রধান জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের শ্রদ্ধা জানান রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী। পুষ্পস্তবক অর্পণের পর কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন । বিউগলে বাজানো হয় করুণ সুর।
এ সময় শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে গার্ড অব অনার প্রদান করে সশস্ত্র বাহিনীর চৌকস দল। পরে আওয়ামী লীগ সভাপতি হিসেবে দলের শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে নিয়ে জাতীয় স্মৃতিসৌধে দ্বিতীয়বার পুনরায় শ্রদ্ধা নিবেদন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
এরপর শ্রদ্ধা জানান, জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী, প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান, তিন বাহিনী প্রধান, বাংলাদেশে অবস্থনরত বিদেশি কূটনীতিকবৃন্দ। এখানে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় এগিয়ে যেতে হবে।
ভিভিআইপিদের শ্রদ্ধা জানানো শেষ হলে, স্মৃতিসৌধের দুয়ার খুলে দেয়া হয়। স্মৃতির মিনার সিক্ত হয় বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠনসহ সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধা ও ভালোবাসায়।
৭শ কোটি টাকা থেকে এ দেশের বাজেট এখন ৭ লক্ষ কোটি টাকা। ৭১ এ পৃথিবীর মানচিত্রে জায়গা করে নেয়া বাংলাদেশ ৫২টি বছর ধরে এগিয়েছে বহু দূর। মানুষ এটাই আশা করছে, যা কিছু সংকট আছে শহীদদের দেখানো ত্যাগের সূত্র ধরে সমাধান হবে তারও, এ দেশ ঠিকই পৌঁছে যাবে এ দেশের জন্য জীবন দেয়া বীরদের স্বপ্নের সীমানায়।