হোটেল-মোটেল
পার্বত্য জেলায় ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা, সৈকতে বেড়েছে পর্যটক সমাগম
ছুটির দিনে সৈকতে বেড়েছে পর্যটকের ভিড়। সমুদ্রস্নানে স্বস্তি খোঁজার পাশাপাশি বিচ বাইক, জেডস্কিসহ ঘোড়ায় চড়ে সময় কাটাচ্ছেন অনেকেই। খাগড়াছড়ি, রাঙামাটি ও বান্দরবানে ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা থাকায় অন্যান্য সময়ের তুলনায় বেশি পর্যটকদের সমাগম বাড়ছে। এতে বেচাকেনা বেড়েছে স্থানীয় ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে। আগামী দুই দিন পুরোদমে চাঙ্গা থাকবে কক্সবাজার ও কুয়াকাটার হোটেল-মোটেল, রিসোর্ট, গেস্টহাউসসহ পর্যটনকেন্দ্রিক ব্যবসা-বাণিজ্য।
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় পর্যটকশূন্য তিন পার্বত্য জেলা
ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা শুরু হওয়ায় পর্যটকশূন্য হয়ে পড়েছে তিন পার্বত্য জেলা। আগামী ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত এ নিষেধাজ্ঞা চলমান থাকবে। এতে স্থবির হয়ে পড়েছে পাহাড়ের পর্যটন। পূজা ও কঠিন চীবর দান অনুষ্ঠানকে ঘিরে আগে থেকে বুকিং হওয়া হোটেল-মোটেলের বুকিং বাতিল করেছেন পর্যটকরা। এদিকে পূজার ছুটিতে অন্য বছরের তুলনায় এবারে পর্যটক বাড়ছে কক্সবাজারে। প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছেন হোটেল ব্যবসায়ীরা।
পর্যটক খরায় রাঙামাটি, দৈনিক ক্ষতি ১ কোটি ২০ লাখ টাকা
পর্যটক খরায় ভুগছে পাহাড়ি শহর রাঙামাটি। চলমান পরিস্থিতিতে রাঙামাটি শহর, সাজেক ও কাপ্তাইয়ে প্রত্যাশা অনুযায়ী পর্যটক না আসায় ব্যবসা বাণিজ্যে নেমেছে ধস। পর্যটন ব্যবসা সংশ্লিষ্টরা বলছেন, দৈনিক ক্ষতি হচ্ছে ১ কোটি ২০ লাখ টাকার বেশি।
সিলেটের পর্যটন ব্যবসায় ধস; সহায়তা চান সংশ্লিষ্টরা
বন্যার কবল থেকে মুক্ত হতে না হতেই দেশের চলমান পরিস্থিতিতে তলানিতে ঠেকেছে সিলেটের পর্যটন ব্যবসা। হোটেল-মোটেল ও রেস্তোরাঁ ব্যবসায় দেখা দিয়েছে ব্যাপক ধস। ব্যবসায়ীদের দাবি, এই বিভাগে কয়েকদিনে শুধু পর্যটন খাতে ক্ষতি ৫০০ কোটি টাকার বেশি। ক্ষতি পুষিয়ে নিতে সরকারি সহায়তা চান সংশ্লিষ্টরা।
ঈদে পর্যটকদের বরণে প্রস্তুত রাঙামাটি
ঈদে পর্যটকদের বরণে প্রস্তুত পাহাড়ের শহর রাঙামাটি। এরইমধ্যে হোটেল মোটেলে আগাম বুকিং দিতে শুরু করেছেন পর্যটকরা। সেইসঙ্গে ৩০ শতাংশ ছাড়ের ঘোষণা দিয়েছে হোটেল কর্তৃপক্ষ। সব মিলিয়ে এবার ঈদের এক সপ্তাহে ২০ কোটি টাকার ব্যবসার প্রত্যাশা পর্যটন খাত সংশ্লিষ্টদের।
মে দিবসের ছুটি ঘিরে চীনের পর্যটন খাত চাঙ্গা
মে দিবসের ছুটির আগেই চাঙ্গা চীনের পর্যটন খাত। বিভিন্ন দর্শনীয় স্থানগুলোর পাশাপাশি হোটেল-মোটেলে চলছে অগ্রিম বুকিং। চাহিদা বেশি থাকায় ফ্লাইটের টিকিট পাওয়া যাচ্ছে না। দেশটির সিভিল এভিয়েশন বলছে, শ্রম দিবসে ৫ দিনের ছুটিতে শুধু আকাশপথেই ভ্রমণ করবেন এক কোটির বেশি মানুষ।