হাট-বাজার
একসময়ের সংগীত শিল্পী এখন বিক্রি করেন ইঁদুরের ওষুধ
একসময় বাবুলের বাজারে বড় হাট বসলেও এখন মৃতপ্রায়, কেবল লোকমুখে নাম জপে বেঁচে আছে বাজারের নামটুকু। এ জনপদে একসময় গারো জাতি, কোচ-বর্মনদের সংখ্যাই বেশি ছিল। কারণ, পুরো এলাকা ছিল জলাভূমি আর শাল-গজারিতে ঘেরা। পরবর্তীতে বনে বিভিন্ন জনগোষ্ঠীর বসবাস আর বনখেকোদের দৌরাত্ম্যে বনভূমি বিলীন হওয়ায় আদিবাসীদের অনেকেই অন্যত্র চলে যায়। এখনও অস্তিত্বের জানান দিতে ৭০ থেকে ৮০ ঘর গারো আর ৫০ ঘর কোচ পরিবার টিকে আছে। কয়েকশ’ বছরের পুরনো বাবুলের বাজারে গেলে এখনও তাদের সরব উপস্থিতি তারই সাক্ষ্য দেয়।
মোংলায় জনপ্রিয়তা বাড়ছে দিগরাজ হাটের
মোংলায় স্থানীয়দের কাছে দিন দিন জনপ্রিয় হচ্ছে দিগরাজ হাট। সপ্তাহে দুইদিন বসা এই হাটে নিজেদের পণ্য নিয়ে ভিড় করেন স্থানীয় চাষিরা। মূলত সতেজ ও কম দামে জিনিস পাওয়া যায় বলে ক্রেতাদের পছন্দের তালিকায় এই হাট। বিক্রেতারা বলছেন, প্রতি হাটে বেচাকেনা হয় ২০ থেকে ২৫ লাখ টাকা। আর এখান থেকে বছরে ১৮ লাখ টাকার রাজস্ব পাচ্ছে সরকার।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৫৩৯ স্থানে হাট-বাজার, ঈদযাত্রায় দুর্ভোগ
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের দুই পাশ দখল করে ৫৩৯টি স্থানে হাট-বাজার, বাসস্ট্যান্ড ও অবৈধ স্থাপনা গড়ে উঠেছে। যা নির্বিঘ্ন ঈদযাত্রায় প্রধান বাধা। এছাড়া নিয়ন্ত্রণহীন গাড়ি, চালকের বেপরোয়া প্রতিযোগিতা, ফিটনেস না থাকা ও থ্রি-হুইলারের কারণে সড়কে দুর্ভোগ বাড়ছে।