হাওরাঞ্চল  

বোরো মৌসুমের ধান-চাল সংগ্রহ শুরু

বোরো মৌসুমের ধান-চাল সংগ্রহ শুরু

সারাদেশে শুরু হয়েছে সরকারিভাবে ধান-চাল সংগ্রহ অভিযান। চলতি বোরো মৌসুমে কৃষকের কাছ থেকে ৫ লাখ টন ধান এবং মিলারের কাছ থেকে ১১ লাখ টন চাল কিনবে সরকার। তবে, হাওরাঞ্চলসহ দেশের বিভিন্ন জেলায় ধানকাটা প্রায় শেষদিকে হওয়ায় মধ্যস্বত্বভোগীরা বেশি লাভবান হবে দাবি কৃষকদের।

ধানের ন্যায্যমূল্য পাওয়া নিয়ে শঙ্কায় কৃষক

ধানের ন্যায্যমূল্য পাওয়া নিয়ে শঙ্কায় কৃষক

সরকার চলতি মৌসুমে ধানের দাম ৩২ টাকা কেজি নির্ধারণ করে দিলেও ন্যায্যমূল্য পাওয়া নিয়ে শঙ্কিত কৃষকরা। উৎপাদিত ধানের গড় খরচ কেজিতে ৩০ টাকার বেশি, সেখানে সরকার নির্ধারিত দামে কৃষকের লাভবান হওয়ার সুযোগ খুবই কম। পাশাপাশি রয়েছে মধ্যসত্ত্বভোগীদের দৌরাত্ম্য। যদিও কৃষি কর্মকর্তারা বলছেন, ন্যায্য দাম নিশ্চিতে কাজ করছেন তারা।

কিশোরগঞ্জের হাওরে বোরো ধান কাটা শুরু

কিশোরগঞ্জের হাওরে বোরো ধান কাটা শুরু

কিশোরগঞ্জের হাওরাঞ্চলে বোরো ধান কাটা শুরু হলেও অতিরিক্ত গরমে তৈরি হয়েছে শ্রমিক সংকট। চলতি বছর হাওরাঞ্চলের এক লাখ ৪ হাজার হেক্টর জমিতে ধানের আবাদ হয়েছে। যেখান থেকে উৎপাদিত চাল বিক্রির আশা প্রায় ৩ হাজার কোটি টাকায়। আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে মে মাসের প্রথম সপ্তাহেই চাষিরা ৯০ শতাংশ ধান ঘরে তুলতে পারবে বলছে কৃষি বিভাগ।

বৈশাখ মানেই বোরো ধান ঘরে তোলা

বৈশাখ মানেই বোরো ধান ঘরে তোলা

বৈশাখ ঘিরে হাওরের মানুষের সুখ-দুঃখ। এ অঞ্চলে বৈশাখ মানেই বোরো ধান ঘরে তোলার সময়। তাই তো বৈশাখের প্রথম দিনে পাকা ধান ঘরে তুলতে ব্যস্ত সময় পার করছেন হাওরের কৃষকরা।

ফসল উঠেনি ঘরে, পুরনো পোশাকেই ঈদ করবেন হাওরের কৃষক

ফসল উঠেনি ঘরে, পুরনো পোশাকেই ঈদ করবেন হাওরের কৃষক

বিস্তৃত হাওরজুড়ে সোনালী ফসল থাকলেও ঈদের আমেজ নেই নেত্রকোনার হাওরের কৃষকদের মাঝে। ঈদের আগে ফসল তুলতে না পারায় পুরনো পোশাকেই ঈদ কাটবে হাওর পাড়ের মানুষদের। এর প্রভাব পড়েছে বাজারেও।

অনাবাদি জমিতে ৩০ কোটি টাকার মিষ্টি কুমড়া চাষ

অনাবাদি জমিতে ৩০ কোটি টাকার মিষ্টি কুমড়া চাষ

নেত্রকোণায় হাওরের জমিতে এবার মিষ্টি কুমড়ার ব্যাপক ফলন হয়েছে। এ বছর শুধু হাওরেই ৩৫০ হেক্টর জমিতে আবাদ হয়েছে মিষ্টি কুমড়া, যার আর্থিক মূল্য প্রায় ৩০ কোটি টাকা। হাওরের অনাবাদি জমিগুলো পুরোপুরি চাষের আওতায় আনতে কৃষকদের উদ্বুদ্ধ করছে কৃষি বিভাগ।

সুনামগঞ্জে চলতি বছর ৬৫ কোটি টাকার সরিষা বিক্রির আশা

সুনামগঞ্জে চলতি বছর ৬৫ কোটি টাকার সরিষা বিক্রির আশা

সুনামগঞ্জের হাওরাঞ্চলের কৃষকদের মাঝে জনপ্রিয় হচ্ছে সরিষা চাষ। কম খরচে বেশি লাভ হওয়ায় জেলায় প্রতি বছরই বাড়ছে চাষের পরিধি। গতবারের তুলনায় চলতি মৌসুমে প্রায় দেড় হাজার হেক্টর বেশি জমিতে সরিষা আবাদ হয়েছে। জেলায় এ মৌসুমে উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা প্রায় ৫ হাজার ৪শ' টন, যার বাজারমূল্য ৬৫ কোটি টাকা।