সাজেকে পর্যটকবাহী জীপ উল্টে ৮ পর্যটক আহত
রাঙামাটির বাঘাইছড়ির পর্যটন কেন্দ্র সাজেকে যাওয়ার পথে জিপ গাড়ি উল্টে ৮ পর্যটক আহত হয়েছেন। আজ (সোমবার, ২৭ জানুয়ারি) সকালে সাজেকে যাওয়ার পথে মাচালং বাজার থেকে দুই কিলোমিটার আগে একুজ্জাছড়ি উত্তর পাড়ায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
প্রকৃতির রূপ দেখতে রাঙামাটিতে পর্যটকদের ভিড়
পার্বত্য জেলা রাঙামাটির দর্শনীয় স্থানগুলো পর্যটককে মুখর হয়ে উঠেছে। পর্যটকদের ঘিরে রাঙামাটি শহর, সাজেক ও কাপ্তাই এই তিন পর্যটনকেন্দ্রে বেড়েছে ব্যবসায়ীদের ব্যস্ততা। আবাসিক হোটেল রিসোর্টে এরই মধ্যে ৮০ থেকে শতভাগ পর্যন্ত বুকিং হয়েছে। সব মিলিয়ে দৈনিক প্রায় দেড় কোটি টাকার ব্যবসা হয়ে থাকে বলছেন খাত সংশ্লিষ্টরা।
সাজেকে জিপ খাদে, নোয়াখালী মহিলা কলেজের ৬ শিক্ষার্থী আহত
সাজেকে পর্যটকবাহী জিপ (চাঁদের গাড়ি) খাদে পড়ে নোয়াখালী মহিলা কলেজের ছয় শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন। খবর পেয়ে সেনাবাহিনী ও স্থানীয়রা আহতদের উদ্ধার করেন। আজ (মঙ্গলবার, ৭ জানুয়ারি) দুপুর সাড়ে ১২টায় বাঘাইহাট থেকে সাজেকে যাওয়ার পথে সিজকছড়া নামক স্থানে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
'টেকনাফ থেকে সাজেক হবে পর্যটন হাব'
টেকনাফ থেকে কক্সবাজার, বান্দরবান, রাঙামাটি হয়ে সাজেক 'পর্যটন হাব' হবে বলে মন্তব্য করেছেন রাঙামাটির নবাগত জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ হাবিব উল্লাহ। রাঙামাটিকে পর্যটন শিল্পের অপার সম্ভাবনাময় উল্লেখ করে তিনি এখানকার পর্যটন শিল্পের বিকাশে কাজ করার অঙ্গীকার জানিয়েছেন। এজন্য তিনি সাংবাদিকদের সহযোগিতা চেয়েছেন ।
সাজেক থেকে ফেরার পথে পর্যটকবাহী জিপ খাদে, আহত ১০
রাঙামাটির সাজেক পর্যটন কেন্দ্র থেকে ফেরার পথে জিপ গাড়ি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে পড়ে ১০ পর্যটক আহত হয়েছে। আজ (শনিবার, ৭ ডিসেম্বর) সকালে সাজেকের হাউস পাড়ায় এই দুর্ঘটনার ঘটনা ঘটে।
সাজেকে আটকা পড়েছে সাড়ে পাঁচশ' পর্যটক
পাহাড়ের আঞ্চলিক দুই দলের বন্দুকযুদ্ধের ঘটনায় রাঙামাটির সাজেক ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি আবারও অবনতি হয়েছে। পর্যটকদের নিরাপত্তা বিবেচনায় আজ (বুধবার, ৪ ডিসেম্বর) সাজেক ভ্রমণে নিরুৎসাহিত করেছে জেলা প্রশাসন। এতে ফিরতে না পারায় সাজেকে আটকা পড়েছেন সাড়ে পাঁচশ' পর্যটক। তবে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ আসলে পর্যটকরা গন্তব্যে ফিরতে শুরু করবেন বলে জানিয়েছে বাঘাইছড়ি উপজেলা প্রশাসন।
৪ ডিসেম্বর সাজেকে ভ্রমণে নিরুৎসাহিত করেছে জেলা প্রশাসন
আইনশৃঙ্খলার সার্বিক পরিস্থিতি ও পর্যটকদের নিরাপত্তা বিবেচনায় বুধবার (৪ ডিসেম্বর) সাজেকে পর্যটক ভ্রমণে নিরুৎসাহিত করেছে রাঙামাটি জেলা প্রশাসন। তবে পর্যটক ভ্রমণে কোনও নিষেধাজ্ঞা দেয়া হয়নি।
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় পর্যটকশূন্য তিন পার্বত্য জেলা
ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা শুরু হওয়ায় পর্যটকশূন্য হয়ে পড়েছে তিন পার্বত্য জেলা। আগামী ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত এ নিষেধাজ্ঞা চলমান থাকবে। এতে স্থবির হয়ে পড়েছে পাহাড়ের পর্যটন। পূজা ও কঠিন চীবর দান অনুষ্ঠানকে ঘিরে আগে থেকে বুকিং হওয়া হোটেল-মোটেলের বুকিং বাতিল করেছেন পর্যটকরা। এদিকে পূজার ছুটিতে অন্য বছরের তুলনায় এবারে পর্যটক বাড়ছে কক্সবাজারে। প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছেন হোটেল ব্যবসায়ীরা।
অনির্দিষ্টকালের জন্য সাজেকে ভ্রমণে নিরুৎসাহ জেলা প্রশাসনের
আইনশৃঙ্খলার সার্বিক পরিস্থিতি ও পর্যটকদের নিরাপত্তা বিবেচনায় আগামী শনিবার (৪ অক্টোবর) থেকে পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত অনির্দিষ্টকালের জন্য সাজেকে পর্যটক ভ্রমণে নিরুৎসাহিত করেছে রাঙামাটি জেলা প্রশাসন। তবে পর্যটক ভ্রমণে কোনো নিষেধাজ্ঞা দেয়া হয়নি বলেও জানায় প্রশাসন। আজ (বৃহস্পতিবার, ৩ অক্টোবর) রাতে রাঙামাটি অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মো. সাইফুল ইসলাম স্বাক্ষরিত চিঠিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বৃহস্পতিবার পর্যন্ত সাজেক ভ্রমণে নিরুৎসাহিত করেছে জেলা প্রশাসন
খাগড়াছড়িতে সাম্প্রতিক সময়ে অস্থিরতা ও বর্তমান আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি পুরোপুরি স্বাভাবিক না হওয়ায় আজ মঙ্গলবার (২৪ সেপ্টেম্বর) থেকে বৃহস্পতিবার (২৬ সেপ্টেম্বর) পর্যন্ত তিনদিন সাজেকে পর্যটক ভ্রমণে নিরুৎসাহিত করছে রাঙামাটি জেলা প্রশাসন। তবে পর্যটক ভ্রমণে কোনো নিষেধাজ্ঞা দেয়া হচ্ছে না। এদিকে ৭২ ঘন্টার অবরোধ শেষে সাজেকে আটকে পড়া পর্যটকরা ফিরেছেন।
খাগড়াছড়ি ফিরেছেন সাজেকে আটকে পড়া দেড় হাজার পর্যটক
প্রায় চার দিন সাজেকে আটকে থাকা প্রায় দেড় হাজার পর্যটক নিরাপদে খাগড়াছড়িতে ফিরেছেন। আজ (মঙ্গলবার, ২৪ সেপ্টেম্বর) সকাল ৭টার কিছু পরে সাজেক ছেড়ে যায় পর্যটকবাহী গাড়িগুলো। এছাড়া অর্ধশত পর্যটককে সেনাবাহিনীর সহযোগিতায় হেলিকপ্টারে গন্তব্যে পৌঁছে দেয়া হয়েছে।
সংকট দীর্ঘায়িত হলে প্রভাব পড়বে পাহাড়ের অর্থনীতিতে
পাহাড়ি-বাঙালি সংঘাত ঘিরে টানা তিন দিনের অবরোধে ভেঙে পড়েছে পাহাড়ের অর্থনীতি আর স্বাভাবিক জীবনযাত্রা। টানা অবরোধে রোজগার হারিয়েছেন পাহাড়ের প্রান্তিক চাষি, ছোট দোকানি থেকে পরিবহন কিংবা হোটেল-মোটেল মালিকরা। এ সংকট দীর্ঘায়িত হলে প্রভাব পড়বে পাহাড়ের পুরো অর্থনীতিতে।