শান্তি ও স্থিতিশীলতা
শান্তি ও স্থিতিশীলতা ফিরে আসার প্রত্যাশা ফিলিস্তিন, সিরিয়া ও লেবাননের

শান্তি ও স্থিতিশীলতা ফিরে আসার প্রত্যাশা ফিলিস্তিন, সিরিয়া ও লেবাননের

বর্ণাঢ্য আয়োজনে ইউরোপ আমেরিকায় নতুন বছরকে বরণ করে নিলেও ভিন্ন চিত্র যুদ্ধবিধ্বস্ত তিন দেশ ফিলিস্তিন, সিরিয়া ও লেবাননে। নতুন বছরে জাঁকজমকপূর্ণ কোনো আয়োজন না থাকলেও সবার প্রত্যাশা, যুদ্ধ বন্ধের পাশাপাশি বিশ্বে ফিরবে শান্তি ও স্থিতিশীলতা।

শান্তি ও স্থিতিশীলতা ফেরাতে অন্তর্বর্তী সরকারের সাথে আছে যুক্তরাজ্য

শান্তি ও স্থিতিশীলতা ফেরাতে অন্তর্বর্তী সরকারের সাথে আছে যুক্তরাজ্য

জাতীয় পুনর্মিলনের আকাঙ্ক্ষা ধারণ করে জবাবদিহিতার সঙ্গে শান্তি ও স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে অন্তর্বর্তী সরকার যে পথে আগাচ্ছে যুক্তরাজ্য সরকার তার সঙ্গে আছে। সকালে পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক শেষে একথা জানিয়েছেন ঢাকা সফররত ব্রিটিশ সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী। সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে সময় ব্রিটিশ এই মন্ত্রী জানান, যুক্তরাজ্য সরকার আশা করে নির্বাচনের মাঠে সমতা আনতে, শিগগিরই ইউনূস সরকার তাদের কর্মসূচির রূপরেখা তুলে ধরবেন। পরে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, কোন বিশেষ দলকে রাজনীতিতে ফেরাতে নয়, নির্বাচন নিয়ে কথা হয়েছে।

সময়ের সঙ্গে জোরালো হচ্ছে ইসরাইল-হিজবুল্লাহ সংঘাত

সময়ের সঙ্গে জোরালো হচ্ছে ইসরাইল-হিজবুল্লাহ সংঘাত

পূর্ণাঙ্গ যুদ্ধে রূপ নেয়ার শঙ্কা

মধ্যপ্রাচ্যে স্থিতিশীলতা রক্ষার কথা বললেও গাজা-লেবানন ইস্যুতে আশার কথা শোনাননি ইসরাইলের ঘনিষ্ঠ মিত্র মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। যদিও হিজবুল্লাহ-ইসরাইল সংঘাত চাইলেই থামাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র, বলছে লেবানন। বিশ্লেষকরা বলছেন, যুক্তরাষ্ট্রের সবুজ সংকেতেই লেবাননে ইসরাইলের হামলা। এদিকে, হামলায় লেবাননে নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫৬৯ জনে।