রপ্তানি-আয়
শ্রমিক অস্থিরতায় টালমাটাল তৈরি পোশাক শিল্প, নীতি-সহায়তা চান মালিকরা
টানা কয়েক মাস ধরে দেশে রাজনৈতিক অস্থিরতা, পটপরিবর্তন আর শ্রমিক অস্থিরতায় তৈরি পোশাক শিল্পে যে নেতিবাচক ধাক্কা লেগেছে, যা এখন অনেকটাই দৃশ্যমান। একদিকে অনেক ক্রেতাই ক্রয়াদেশ বাতিল করেছে, হারাতে হয়েছে বছরের সবচেয়ে বড় আদেশ। অন্যদিকে নতুন আদেশও মিলছে না অনেক কারখানার। এ থেকে উত্তরণে নীতি-সহায়তা চান পোশাক মালিকরা। তবে শ্রমিক অসন্তোষের কারণে পোশাকের ক্রয়াদেশ কমে যাওয়াকে অযৌক্তিক বলছেন অর্থনীতিবিদরা।
গ্যাস সংকটে ভুগছে পোশাক শিল্প কারখানা, নিরবচ্ছিন্ন সরবরাহের দাবি
গাজীপুরে গ্যাস সংকটে ভুগছে পোশাক শিল্প কারখানা। চাপ কম থাকায় অধিকাংশ কারখানায় সক্ষমতা অনুযায়ী উৎপাদনে যেতে পারেনি। এমতাবস্থায় অর্থনীতির চাকা সচল রাখতে পোশাক শিল্পে নিরবচ্ছিন্ন গ্যাস সরবরাহের দাবি শিল্পোদ্যোক্তাদের।
আখাউড়া স্থলবন্দরে বেড়েছে রপ্তানি আয়
ইতিবাচক ধারায় ফিরছে আখাউড়া স্থলবন্দরের রপ্তানি-বাণিজ্য। সদ্য বিদায়ী অর্থবছরে প্রায় ৫১ কোটি ৬৫ লাখ টাকা রপ্তানি আয় বেড়েছে। এছাড়া বেড়েছে রাজস্ব আয়ও। তবে ডলার সংকটসহ নানা কারণে পণ্য আমদানি কমেছে দেশের অন্যতম বৃহৎ এ স্থলবন্দরে। যদিও চলমান অর্থনৈতিক মন্দায় আমদানি কমিয়ে রপ্তানি বাড়ানোর তাগিদ সংশ্লিষ্টদের। এছাড়া ভারতে নতুন পণ্যের বাজার তৈরির চেষ্টা চলছে বলেও জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা।
পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও যেভাবে এগিয়ে যাচ্ছে আফগানিস্তানের অর্থনীতি
আফগানিস্তান ২০২১ সালে যখন তালেবানদের দখলে যায়, তখন আবারও সেই ২০ বছর আগের ভয়াবহ জীবনের হাতছানি দিচ্ছিলো দেশটির সাধারণ মানুষকে। বিশেষ করে নারীশিক্ষা ও মানবাধিকারে তালেবান শাসন নিয়ে ছিল নানা প্রশ্ন। তবে মাত্র আড়াই বছরে অর্থনীতিতে ব্যাপক সাফল্য দেখিয়েছে দেশটি। ক্ষমতা দখলের একবছরের মধ্যেই মূল্যস্ফীতি অর্ধেকে নেমে আসে। রপ্তানি আয় ও রাজস্ব আদায়েও চমক দেখাচ্ছে তালেবান সরকার। সেইসঙ্গে কৃষি খাতে আছে অভাবনীয় সাফল্য। এতো কম সময়ে যুদ্ধবিধ্বস্ত অর্থনীতির এই উত্থানের পেছনে কী আছে?
রপ্তানি নীতি ২০২৪-২৭ এর খসড়ায় অনুমোদন, আয়ে ১১০ বিলিয়ন ডলারের লক্ষ্যমাত্রা
স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উত্তরণ পরবর্তী রপ্তানি কার্যক্রম যুগোপযোগী করতে রপ্তানি নীতি ২০২৪-২৭ এর খসড়ার অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা। সেই সঙ্গে রপ্তানি আয়ে ১১০ বিলিয়ন ডলারের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে।
ঘূর্ণিঝড় রিমালে ক্ষতির মুখে আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য
ঘূর্ণিঝড় রিমালে চট্টগ্রামে ব্যাপক ক্ষতির মুখে পড়েছে আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য। যথাসময়ে পণ্য খালাস ও রপ্তানি পণ্য জাহাজীকরণ না হওয়ায় শিডিউল বিপর্যয়ে পড়েছে পুরো শিপিং খাত। পণ্য খালাস ও ডেলিভারিতে বিলম্ব হওয়ায় শিপিং ও বন্দরের ডেমারেজ চার্জসহ সব কিছু মিলে কয়েকশো কোটি টাকা ক্ষতি হয়েছে।
নয় মাসে রপ্তানি আয় ৪ হাজার ৩৫৫ কোটি ডলার
গত ডিসেম্বর থেকে টানা তিন মাস ধরে প্রতিমাসে পণ্য রপ্তানি ৫শ' কোটি ডলারের বেশি হয়েছে। এবার তার সঙ্গে যুক্ত হয়েছে মার্চ। গত মাসে ৫১০ কোটি ডলারের পণ্য রপ্তানি হয়েছে বাংলাদেশ থেকে। এই রপ্তানি গত বছরের মার্চের তুলনায় ৯.৮৮ শতাংশ বেশি।
রপ্তানি আয়ে ডলার সংকট অনেকটা কেটে গেছে: অর্থমন্ত্রী
অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী বলেছেন, রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয় বৃদ্ধির কারণে ডলার সংকট অনেকটা কেটে গেছে। এতে খোলাবাজারে ডলারের দর ১২৫ থেকে কমে ১১৫ টাকায় পাওয়া যাচ্ছে বলেও জানান মন্ত্রী।
আগামী ৬ মাস খুব কঠিন সময়: বিজিএমইএ
নিবার্চন সামনে রেখে দেশের পোশাক খাতের প্রধান ক্রেতা যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপ থেকে নানা ধরনের চাপ আসছে। সংকট উত্তরণে এ খাতের সব অংশীদারদের সহযোগিতা চাইলেন পোশাক রপ্তানিকারকদের সংগঠন বিজিএমইএ’র সভাপতি।