পয়লা বৈশাখ ঘিরে ঘটে আর্থ সামাজিক উন্নয়ন
চৈত্র সংক্রান্তি বা পহেলা বৈশাখের আয়োজন দুটোই যেন জড়িয়ে আছে বাঙালির সত্তা ও সংস্কৃতিতে। বিশেষ করে পহেলা বৈশাখের আয়োজন বাঙালির হৃদয় রাঙিয়ে তোলার পাশাপাশি বিশেষ ভূমিকা রাখে জনজীবন ও আর্থ সামাজিক উন্নয়নে। কালের আবর্তে বৈশাখী মেলাসহ হারাতে বসেছে এমন নানা আনুষ্ঠানিকতা। অর্থনীতিবিদের মতে, গ্রামীণ অর্থনীতি চাঙ্গা করতে মেলাসহ সংক্রান্তির উৎসব ফিরিয়ে আনার বিকল্প নেই।
পঞ্চগড়ে প্লাস্টিকের দাপটে সংকটে মৃৎশিল্প
সময়ের পরিক্রমায় ব্যস্ততা কমেছে কুমার পাড়ায়। বাজারে প্লাস্টিকের পণ্যের সাথে পাল্লা দিয়ে টিকতে পারছে না মাটির তৈরি জিনিস। তাই অনেকেই পেশা বদলেছেন। আর যারা পূর্বপুরুষের পেশা ধরে রেখেছেন তারা কোনমতে টিকে আছেন কেবল দইয়ের পাত্র বিক্রি করে।
আধুনিকতার ছোঁয়ায় বিশ্ববাজারে পটুয়াখালীর মৃৎ শিল্প
পটুয়াখালীর মৃৎ শিল্পে এসেছে বৈচিত্র্য। নিত্যপণ্যের বাইরে এখানে তৈরি হচ্ছে হরেক রকম শো-পিস। যা দেশের চাহিদা মিটিয়ে চলে যাচ্ছে বিশ্ব বাজারে। সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা আর স্বল্প সুদে ঋণ পেলে এই শিল্প আরও এগিয়ে যাবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
আধুনিকায়নের ভিড়ে বিলুপ্তির পথে কুটির-মৃৎ শিল্প
একসময় দাপিয়ে বেড়ালেও এখন বিলুপ্তির পথে গ্রাম বাংলার বাঁশ-বেত ও মৃৎ শিল্প। আর সেই জায়গা দখল করেছে প্লাস্টিক ও মেলামাইনের জিনিসপত্র। ফলে মৌলভীবাজারে অনেকে বদলে ফেলেছেন এ পেশা। আর পেটের দায়ে যারা এখনো এই পেশায় আটকে আছেন, কষ্টে দিন কাটছে তাদের।
প্লাস্টিকের আধিক্যে বিলুপ্তির পথে মৃৎশিল্প
একসময় বৈশাখ উপলক্ষে কয়েক মাস আগেই ব্যস্ত হয়ে পড়তেন বাঁশ-বেত ও মৃৎ শিল্পীরা। তবে এখন সময় পাল্টেছে। প্লাস্টিকের আধিক্য, আধুনিকতার ছোঁয়ায় গ্রামীণ শিল্প বিলুপ্তির দ্বারপ্রান্তে। তাই এ পেশা ছাড়তে বাধ্য হচ্ছেন অনেকেই। হারিয়ে যাচ্ছে বাঁশ-বেত ও মৃৎ শিল্পের নানা শিল্পকর্ম। ফুরিয়ে আসছে এসব পল্লীর কর্মব্যস্ততা। বাজার সংকুচিত হয়ে পড়ায় সংসারে তৈরি হয়েছে টানাপোড়েন। তাই পেশা বদলাচ্ছেন শিল্পী-কারিগররা।
'রপ্তানিতে নগদ সহায়তা কমানো ইতিবাচক'
রপ্তানিতে সরকারের নগদ সহায়তা কমানোর বিষয়টিকে ইতিবাচকভাবে দেখছেন বিজিএমইএ সভাপতি ফারুক হাসান। বলেছেন সরকারের এমন নীতিতে পোশাক রপ্তানিতে কোন প্রভাব পড়বে না।