বেসরকারি-ব্যাংক
উত্তর জনপদে সেচের পানির অভাব ঘোচাচ্ছে সোলার পাম্প

উত্তর জনপদে সেচের পানির অভাব ঘোচাচ্ছে সোলার পাম্প

উত্তর জনপদে সেচের পানির অভাব ঘুচিয়ে দিচ্ছে সোলার পাম্প। প্রান্তিক কৃষকদের ভাগ্য ফেরাতে বিভিন্ন উন্নয়ন সহযোগীদের সহায়তায় বাস্তবায়ন করা হচ্ছে এই প্রকল্প। এতে হাসি ফুটছে কৃষকের মুখে। এদিকে, সোলার সেচ প্রকল্পকে ফসল উৎপাদনের জন্য ইতিবাচক বলছেন কৃষি অর্থনীতিবিদরা।

ইসলামী ব্যাংকের ঋণের অর্ধেকের বেশি এস আলমের দখলে: চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ

ইসলামী ব্যাংকের ঋণের অর্ধেকের বেশি এস আলমের দখলে: চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ

ইসলামী ব্যাংকের মোট ঋণের অর্ধেকের বেশি এখন এস আলমের দখলে। এতে ব্যাংকটির দৈনিক লেনদেন ঘাটতি এখন ২ হাজার কোটি টাকা। ফলে এস আলমের সকল সম্পদের হিসাব বের করার উদ্যোগ নিয়েছে নতুন পর্ষদ। আজ (বৃহস্পতিবার, ৫ সেপ্টেম্বর) কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুরের সাথে বৈঠক শেষে এ কথা জানায় ব্যাংকটির চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ আল মাসুদ। এছাড়া নিয়োগ ও ব্যবস্থাপনা, বিনিয়োগ ও ঋণ এবং তহবিলের নিরীক্ষা করা হবে বলে জানান তিনি।

আগস্টের ২৮ দিনের রেমিট্যান্স এলো ২০৭ কোটি ১০ লাখ ডলার

আগস্টের ২৮ দিনের রেমিট্যান্স এলো ২০৭ কোটি ১০ লাখ ডলার

আগস্ট মাসের প্রথম ২৮ দিনের রেমিট্যান্স আয় দুই বিলিয়ন বা ২০৭ কোটি ১০ লাখ। চলতি বছর একই সময়ে ৬৪ কোটি ডলার বেশি প্রবাসী আয় এসেছে।  দেশে প্রবাসী আয়ের প্রবাহে আবার ঊর্ধমুখী প্রবণতা দেখা যাচ্ছে।

কৃষি ও পল্লী ঋণের লক্ষ্যমাত্রা ৮.৫৭ শতাংশ বাড়িয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক

কৃষি ও পল্লী ঋণের লক্ষ্যমাত্রা ৮.৫৭ শতাংশ বাড়িয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক

চাহিদা বিবেচনায় গত অর্থবছরের চেয়ে কৃষি ও পল্লী ঋণ বিতরণের লক্ষ্যমাত্রা ৮ দশমিক ৫৭ শতাংশ বাড়িয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। বাণিজ্যিক ও রাষ্ট্রায়ত্ব ব্যাংকগুলোকে এই অর্থ প্রকৃত কৃষকদের কাছে পৌঁছানো নিশ্চিত করার নির্দেশনা দিয়েছেন গভর্নর আহসান এইচ মনসুর। একইসঙ্গে লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করতে না পারলে জবাবদিহিতার আওতায় আনারও ঘোষণা গভর্নরের।

অনলাইন ব্যাংকিংয়ে বেসরকারি খাত এগিয়ে গেলেও পিছিয়ে সরকারি প্রতিষ্ঠান

অনলাইন ব্যাংকিংয়ে বেসরকারি খাত এগিয়ে গেলেও পিছিয়ে সরকারি প্রতিষ্ঠান

৩৫৮ কোটি টাকা দেনা থেকে ২৭ লাখ কোটি টাকার লেনদেনে পৌঁছেছে দেশের ব্যাংকিং খাত। যুগের সাথে তাল মিলিয়ে অনলাইন ব্যাংকিং সেবায় বেসরকারি খাতের আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো এগিয়ে গেলেও সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো আগায়নি আশানুরূপভাবে। সারাদেশে ১০ হাজার এটিএম বুথের বিপরীতে সরকারি প্রতিষ্ঠানের বুথ সংখ্যা ১ হাজারেরও কম। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, অনলাইন সেবায় সরকারি প্রতিষ্ঠান প্রতিযোগিতা না করলে গ্রাহক আস্থা হারাবে। সংকট হবে আর্থিক খাতে।