বিদ্যুৎ-জ্বালানি আইন বাতিলের পরও চলমান দুর্নীতির প্রকল্প, বহাল তবিয়তে সংশ্লিষ্টরা
দ্রুত বিদ্যুৎ-জ্বালানি সরবরাহ আইন ২০১০ বাতিল করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। তবে আইন বাতিল হলেও চলমান এ আইনের অধীনে করা দুর্নীতির প্রকল্প, আর বহাল তবিয়তে প্রকল্প সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরাও। তাই আইন বাতিলকে বিদ্যুৎ-জ্বালানি বিভাগের লোক দেখানো মন্তব্য করে প্রকল্প বাতিলসহ দুর্নীতিতে জড়িত ব্যক্তিদের বিচার নিশ্চিত চান সংশ্লিষ্টরা।
আদানি গ্রুপের কাছ থেকে বিদ্যুৎ ক্রয় অর্ধেকে নামিয়েছে বাংলাদেশ
ভারতের আদানি গ্রুপের কাছ থেকে বিদ্যুৎ কেনার পরিমাণ অর্ধেকে নামিয়ে এনেছে বাংলাদেশ। বকেয়া বিল বিতর্কের মধ্যেই এ পদক্ষেপ, যদিও কারণ হিসেবে ঢাকা বলছে- শীতের মৌসুমে বিদ্যুতের চাহিদা কম। সরকারি সূত্রে বার্তা সংস্থা রয়টার্সের বিশেষ প্রতিবেদনে বলা হয়, চুক্তিতে উল্লিখিত বিদ্যুতের দাম আরও কমাতে চায় বাংলাদেশ।
বিদ্যুৎ নিয়ে আদানি গ্রুপের সঙ্গে সব চুক্তি বাতিল চেয়ে হাইকোর্টে রিট, রোববার শুনানি
বিদ্যুৎ নিয়ে ভারতের আদানি গ্রুপের সঙ্গে সব চুক্তি বাতিলের নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে রিট দায়ের করা হয়েছে। আজ (বুধবার, ১৩ নভেম্বর) হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় ব্যারিস্টার এম কাইয়ুম জনস্বার্থে এ রিট দায়ের করেন।
আদানি গ্রুপের সঙ্গে বিদ্যুতের সব চুক্তি বাতিল চেয়ে লিগ্যাল নোটিশ
বিদ্যুৎ নিয়ে আদানির সঙ্গে সব চুক্তি বাতিল চেয়ে সরকারকে লিগ্যাল নোটিশ পাঠিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের এক আইনজীবী। আজ (বুধবার, ৬ নভেম্বর) রেজিস্ট্রি ডাকযোগে ব্যারিস্টার এম কাইয়ুম এই লিগ্যাল নোটিশ পাঠান। নোটিশে অবিলম্বে অন্যায্য একতরফা চুক্তি পুনর্বিবেচনা অথবা পুরাটাই বাতিল চাওয়া হয়েছে।
গত সরকারের দুর্নীতিতে থমকে গেছে নবায়নযোগ্য জ্বালানির উদ্যোগ
বহুতল ভবনের ছাদে সৌরপ্যানেল স্থাপনে নতুন সম্ভাবনা থাকলেও নানা অনিয়মে থমকে আছে কাজ। ভবন মালিকরা মোটা অঙ্কের অর্থ খরচ করে প্যানেল বসালেও জাতীয় গ্রিডে যুক্ত করা যায়নি। এতে আগ্রহ হারিয়েছেন তারা। অন্যদিকে জ্বালানি বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বিগত সরকারের রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত ও দুর্নীতির কারণে নবায়নযোগ্য জ্বালানি নিয়ে কোনো অগ্রগতি হয়নি।
ভারতে পাইপলাইনে গ্যাস সরবরাহ ও বন্ধ নিয়ে জ্বালানি মন্ত্রণালয়ের ব্যাখ্যা
ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে বাংলাদেশ থেকে গ্যাস সরবরাহ লাইনের সংযোগ বন্ধের গুজব সম্পর্কে ব্যাখ্যা দিয়েছে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়। আজ (বৃহস্পতিবার, ২৯ আগস্ট) সকালে মন্ত্রণালয়ের তথ্য ও জনসংযোগ কর্মকর্তা মোহাম্মদ শফিউল্লাহ স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বন্যায় হ্যাম রেডিওর কারণে প্রাণে বেঁচেছেন অনেকে
কোনো পূর্বাভাস ছাড়াই ২০ আগস্ট গভীর রাত থেকে দেশের দক্ষিণ পূর্বাঞ্চলের আটটি জেলা প্লাবিত হতে শুরু করে। পরদিন দুপুরে তা ভয়াবহ রূপ ধারণ করে। কিছু বুঝে ওঠার আগেই লাখ লাখ মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়ে। দেখা দেয় নিরাপদ আশ্রয়, খাবার ও সুপেয় পানির অভাব। তবে এই সময়ে বন্যা কবলিত মানুষের পাশে যোগাযোগের অন্যতম মাধ্যম হয়ে দাঁড়ায় হ্যাম রেডিও। দ্রুত সময়ে ছড়িয়ে দেয়া হয় এর সেবা। এতে উদ্ধার কার্যক্রম তরান্বিত হওয়ার পাশাপাশি প্রাণেও বেঁচেছেন অনেকে।
প্রিপেইড মিটারে তিনগুণ বিল, সমাধান না পেয়ে নাটোরবাসীর চরম দুর্ভোগ
নাটোরে বিদ্যুতের প্রিপেইড মিটার নিয়ে অভিযোগের শেষ নেই গ্রাহকদের। নানা চার্জের নামে টাকা কেটে নেওয়ায় দিশেহারা হয়ে আছে জেলার অন্তত ৩২ হাজার গ্রাহক। প্রিপেইড মিটার প্রতিস্থাপনের পর শুরু থেকেই অভিযোগ জানালেও আমলে নেয়নি কর্তৃপক্ষ। এমনকি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আল্টিমেটামেও সমস্যার সমাধান করতে পারেনি বিদ্যুৎ সরবরাহ সংস্থা নেসকো। যদিও সংশ্লিষ্টদের দাবি, এ বিষয়ে মন্ত্রণালয়ে চিঠি পাঠালেও আটকে আছে সিদ্ধান্ত।
হত্যা মামলায় তৌফিক-ই-ইলাহীর চার দিনের রিমান্ড
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে রাজধানীর বাড্ডার ফুজি টাওয়ার এলাকায় গুলিতে মো. সুমন শিকদারকে হত্যার অভিযোগে রাজধানীর বাড্ডা থানার মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ উপদেষ্টা তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরীকে চার দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।
বকেয়া উদ্ধারে ড. ইউনূসকে আদানির চিঠি
বকেয়া উদ্ধারে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে চিঠি দিয়েছেন ভারতের আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান গৌতম আদানি। অন্তর্বর্তী সরকারের ক্ষমতা গ্রহণের ২ সপ্তাহ পরই বিদ্যুৎ বাবদ বকেয়া ৮০ কোটি ডলার দ্রুত পরিশোধের তাগাদা দেন তিনি। গেল বছরের শেষ দিক থেকেই বিল স্থগিত ছিল আদানি গ্রুপের।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি, বন্ধ রয়েছে স্থলবন্দর
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ায় বন্যার পানি কমতে থাকায় পরিস্থিতির আরও উন্নতি হয়েছে। গত ১২ ঘণ্টায় আখাউড়ার হাওড়া নদীর পানি আরও ৪ সেন্টিমিটার কমে বিপৎসীমার ৫১ সেন্টিমিটার নীচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
বন্যায় বিদ্যুৎ-সড়ক যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন, ব্যাহত উদ্ধার তৎপরতা
ভয়াবহ বন্যায় নিরাপদ আশ্রয়ের খোঁজে ছুটছেন চট্টগ্রামের নয় উপজেলার হাজার হাজার মানুষ। বৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢলে পানিবন্দি হয়েছেন প্রায় দুই লাখ মানুষ। এখন পর্যন্ত বন্যায় ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ অন্তত শত কোটি টাকা।