বাংলাদেশ-পরিসংখ্যান-ব্যুরো  

প্রবাসী আয় বাড়লেও স্থানীয় বিনিয়োগে অবদান যৎসামান্য

প্রবাসী আয় বাড়লেও স্থানীয় বিনিয়োগে অবদান যৎসামান্য

প্রবাসী আয় দেশের আর্থ-সামাজিক বিকাশের অনুঘটক। তাই গত ৫ দশকে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে প্রবাসী আয় মুখ্য ভূমিকা পালন করে আসছে। সময়ের পালাবদলে প্রতিনিয়তই বাড়ছে প্রবাসী আয়ের পরিমাণ। কিন্তু আনুপাতিক হারে কি স্থানীয় বিনিয়োগে এই খাতের অবদান বেড়েছে? বিশেষজ্ঞরা বলছেন, প্রবাসী আয়ের বিনিয়োগ স্থানীয়ভাবে এখনও আশানুরূপ নয়। ফলে দেশের অঞ্চলভিত্তিক প্রবৃদ্ধি ও শ্রমবাজারে পড়ছে নেতিবাচক প্রভাব।

এক বছরে ওষুধের বাজারের প্রবৃদ্ধি অর্ধেকে নেমেছে

এক বছরে ওষুধের বাজারের প্রবৃদ্ধি অর্ধেকে নেমেছে

দ্বিগুণ মূল্যস্ফীতির বিপরীতে আয় বেড়েছে ১%

এক বছরে ওষুধের বাজারের প্রবৃদ্ধি অর্ধেকে নেমেছে। অ্যান্টিবায়োটিক, মাল্টি ভিটামিন ও গ্যাস্ট্রিক জাতীয় ওষুধের প্রবৃদ্ধি কমেছে সবচেয়ে বেশি। চার বছরে মূল্যস্ফীতি দ্বিগুণের বিপরীতে মানুষের এক শতাংশ আয় বাড়াকেই প্রধান কারণ হিসেবে দেখছেন স্বাস্থ্য অর্থনীতিবিদরা।

প্রবাসীদের ৯০ শতাংশই প্রশিক্ষণ ছাড়া দেশ ছাড়ছে!

প্রবাসীদের ৯০ শতাংশই প্রশিক্ষণ ছাড়া দেশ ছাড়ছে!

রেমিট্যান্সের জোগানদাতা প্রায় ৯০ শতাংশ কর্মীই পর্যাপ্ত প্রশিক্ষণ ছাড়াই বিদেশ যাচ্ছেন। পরিসংখ্যান ব্যুরো'র জরিপ বলছে, মাত্র ১০ দশমিক ৪ শতাংশ কর্মী সংশ্লিষ্ট বিষয়ে প্রশিক্ষণ নিয়ে থাকেন। অভিবাসন বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দক্ষকর্মীর সংখ্যা বাড়ানো গেলে বাড়বে প্রবাসী আয়। তাই বিদেশগামী কর্মীদের বিশ্বমানের প্রশিক্ষণে জোর দেয়ার তাগিদ তাদের।

জুনে সামান্য কমে ৯.৭২ শতাংশে দাঁড়িয়েছে মূল্যস্ফীতি

জুনে সামান্য কমে ৯.৭২ শতাংশে দাঁড়িয়েছে মূল্যস্ফীতি

মে মাসের তুলনায় জুন মাসে সার্বিক মূল্যস্ফীতি কমেছে ০.১৭ শতাংশ। এ মাসে সার্বিক মূল্যস্ফীতি কমে দাঁড়িয়েছে ৯ দশমিক ৭২ শতাংশে। যা মে মাসে ছিল ৯ দশমিক ৮৯ শতাংশ।

এসএমই ফাউন্ডেশন ও অক্সফ্যাম ইন বাংলাদেশের মধ্যে সমঝোতা স্মারক সই

এসএমই ফাউন্ডেশন ও অক্সফ্যাম ইন বাংলাদেশের মধ্যে সমঝোতা স্মারক সই

দেশের প্রায় ৭৮ লাখ ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের (এসএমই) উন্নয়নে বাংলাদেশ সরকারের ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প (এসএমই) ফাউন্ডেশন এবং অক্সফ্যাম ইন বাংলাদেশ একসাথে কাজ করবে। বৃহস্পতিবার (৪ জুলাই) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে এসএমই ফাউন্ডেশনের কার্যালয়ে এই সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর অনুষ্ঠিত হয়। যেখানে দু'টি প্রতিষ্ঠান এই খাতকে শক্তিশালী করে জাতীয় অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি নিশ্চিত করার আশা প্রকাশ করে।

ফেনীর ৩৩.৮৫ শতাংশ পরিবারই রেমিট্যান্স পেয়ে থাকেন

ফেনীর ৩৩.৮৫ শতাংশ পরিবারই রেমিট্যান্স পেয়ে থাকেন

ফেনীতে পরনির্ভরশীল মানুষের সংখ্যা বাড়ছে। তবে এর পাশাপাশি বেড়েছে প্রবাসীর সংখ্যা। জেলার মোট জনসংখ্যার ১০ দশমিক ৭০ শতাংশই প্রবাসী। সে হিসাবে ফেনীর মোট জনসংখ্যার ৩৩ দশমিক ৮৫ শতাংশ পরিবারই রেমিট্যান্স পেয়ে থাকেন। গতকাল (বৃহস্পতিবার, ২৭ জুন) জনশুমারি ও গৃহগণনা-২০২২ এর ফেনী জেলা প্রতিবেদন প্রকাশনা অনুষ্ঠানে এসব তথ্য জানানো হয়।

পুঁজির অভাবে একের পর এক বন্ধ হচ্ছে ক্ষুদ্র ও মাঝারি কারখানা

পুঁজির অভাবে একের পর এক বন্ধ হচ্ছে ক্ষুদ্র ও মাঝারি কারখানা

দেশে ক্ষুদ্র, মাঝারি ও কুটির শিল্প খাতে প্রতিষ্ঠান ছাড়িয়ে গেছে ৭৮ লাখেরও বেশি। যার মধ্যে ৫৫ লাখের অবস্থান গ্রামাঞ্চলে। আর এসব প্রতিষ্ঠানে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে জড়িত মানুষের সংখ্যা ২ কোটিরও বেশি। এসএমই ফাউন্ডেশনের তথ্য বলছে, জিডিপিতে এসব খাতের অবদান ৩২ শতাংশ। আজ (বৃহস্পতিবার, ২৭ জুন) বিশ্ব ক্ষুদ্র, মাঝারি ও কুটির শিল্প দিবস। দিবসটিতে কেমন আছে বাংলাদেশে এ খাতের বিপুল শ্রমিক ও উদ্যোক্তারা? চ্যালেঞ্জ আর সম্ভাবনাগুলোই বা কী?

বাজেটে নিম্নআয়ের মানুষের জন্য বিশেষ বরাদ্দের তাগিদ

বাজেটে নিম্নআয়ের মানুষের জন্য বিশেষ বরাদ্দের তাগিদ

যাদের শ্রম ও ঘাম দেশের বড় বাজেটের যোগান দেয়, মূল্যস্ফীতির চাপে প্রায় চিড়ে চ্যাপ্টা হবার দশা সেই দিনমজুর-শ্রমজীবীদের। বাজেটের জটিল হিসাব নিকাশ না বুঝলেও নীরবে-নিভৃতে অর্থনীতিকে মজবুত করছে যারা, তাদের দুর্বল রেখে স্বাস্থ্যকর অর্থনীতি অপ্রত্যাশিত। তাই এবারের বাজেটে নিম্নআয়ের মানুষের জন্য বিশেষ বরাদ্দ রাখার তাগিদ অর্থনীতিবিদদের।

মে মাসে বেড়েছে মূল্যস্ফীতি, খাদ্য মূল্যস্ফীতি ১১ ছুঁইছুঁই

মে মাসে বেড়েছে মূল্যস্ফীতি, খাদ্য মূল্যস্ফীতি ১১ ছুঁইছুঁই

সদ্য শেষ হওয়া মে মাসে শূন্য দশমিক ১৫ শতাংশ বেড়ে সার্বিক মূল্যস্ফীতি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯.৮৯ শতাংশ। একইসঙ্গে বেড়েছে খাদ্য মূল্যস্ফীতিও। মে মাসে খাদ্য মূল্যস্ফীতি ছিল ১০.৭৬ শতাংশ। আজ (সোমবার, ৩ জুন) বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) হালনাগাদ আর্থিক পরিসংখ্যানে এ তথ্য জানা গেছে।

অভিবাসন ব্যয়ের বিপরীতে প্রবাসী আয় কম

অভিবাসন ব্যয়ের বিপরীতে প্রবাসী আয় কম

সরকার নির্ধারিত খরচে বাংলাদেশি কর্মীদের বিদেশ পাড়ি দেয়া অনেকটা স্বপ্নের মতো। কিন্তু মধ্যস্বত্বভোগীদের দৌরাত্ম্যে তা যেন ফিকে হয়ে যায়। পরিসংখ্যান বলছে, একজন বাংলাদেশিকে বিদেশ পাড়ি দিতে গড়ে খরচ করতে হয় ৪ লাখেরও বেশি টাকা। অভিবাসন বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বাড়তি ব্যয় কমাতে রিক্রুটিং ব্যবস্থাপনায় প্রয়োজন কঠোর নজরদারি। এদিকে, জিটুজি চুক্তি মেনে অভিবাসন ব্যয় কমানোর আশ্বাস প্রবাসীকল্যাণ প্রতিমন্ত্রীর।