প্রাণিসম্পদ-অধিদপ্তর
'শিগগিরই ডিমের বাজার স্বাভাবিক হবে'
বাজার স্বাভাবিক করতে উৎপাদক থেকে সরাসরি খুচরা পর্যায়ে ডিম বিক্রি শুরু হয়েছে। ডিমের বাজার নিয়ন্ত্রণ ও মধ্যস্বত্বভোগী মুক্ত করতে জোরালোভাবে বাজার মনিটরিং করার হুঁশিয়ারি দিয়ে ভোক্তা অধিকারের মহাপরিচালক মোহাম্মদ আলীম আখতার খান বলেন, উৎপাদনকারী থেকে ভোক্তা পর্যায় পর্যন্ত ডিম বারবার হাত বদল হয়। এতে দাম বাড়ে। এসময় তিনি জানান, খুব শিগগিরই ডিমের বাজার স্বাভাবিক হয়ে যাবে। মধ্যরাত থেকে রাজধানীর কাপ্তান বাজারসহ তেজগাঁও বাজারে আগামী ১৫ দিন প্রতিদিন ২০ লাখ ডিম বিক্রি হবে এই কার্যক্রমে।
সাড়ে ৪ কোটি ডিম আমদানির অনুমতি পেল ৭ প্রতিষ্ঠান
ডিমের বাজার পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ ও দাম স্থিতিশীল রাখতে সীমিত সময়ের জন্য সাড়ে ৪ কোটি পিস ডিম আমদানির অনুমোদন দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ (মঙ্গলবার, ৮ অক্টোবর) বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অভ্যন্তরীণ বাণিজ্য-১ শাখা থেকে এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে।
নিয়ন্ত্রণহীন ডিমের বাজারের লাগাম টানবে কে!
প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের বেঁধে দেয়া দরে ডিম মিলছেই না। ডিম কিনতে হিমশিম অবস্থা ক্রেতাদের। ভারত থেকে আমদানি করেও ডজন কিনতে হচ্ছে ১৭৫ থেকে ১৮০ টাকায়। বন্যার দোহাই দিচ্ছেন ব্যবসায়ীরা। ঊর্ধ্বগতির এই ডিমের বাজারের লাগাম টানবে কে! এদিকে চারবার হাত বদলে খুচরা বাজার থেকে ভোক্তা যখন মুরগি কেনেন সেই মুরগির দাম কেজিতে বেড়ে যায় ৩০ টাকা।
নাগালের বাইরে ডিম, এক পিস ১৫ টাকা
সপ্তাহ ব্যবধানে ডিমের বাজারে ফের আগুন! সাধারণ মানুষের কাছে সহজলভ্য প্রোটিন ভাণ্ডার ডিমও এখন হাতের নাগালের বাইরে। সপ্তাহ ব্যবধানে ডজনে দাম বেড়েছে ১০ থেকে ২০ টাকা! খুচরা পর্যায়ে প্রতি ডজন বিক্রি হচ্ছে ১৮০ টাকা, যার প্রতি পিস দাঁড়ায় ১৫ টাকা।
একে একে বন্ধ হচ্ছে মুরগির খামার
যশোরে মুরগির খামারে আগ্রহ হারাচ্ছেন ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তারা । পুঁজি সংকট, খাবার ও ওষুধের দাম বাড়ানোসহ নানা কারণে গত দুই বছরে বন্ধ হয়েছে দেড় হাজার খামার।
কোরবানি ঘিরে বেড়েছে জীবাণুনাশক-পরিচ্ছন্ন সামগ্রীর বেচা-বিক্রি
ঈদুল আজহায় সবচেয়ে বড় বাণিজ্য হয় পশু বেচাকেনাকে কেন্দ্র করে। পাশাপাশি কোরবানির সময় জীবাণুনাশক ও পরিচ্ছন্নতা সামগ্রীর বিক্রিও বেড়ে যায় কয়েকগুণ। কোরবানির মোট বাণিজ্যের ৮-১০ শতাংশ লেনদেন হয় আনুষঙ্গিক এই খাতটি ঘিরে।
বরিশালে গবাদিপশুর ঘাস চাষে আগ্রহী হচ্ছেন খামারিরা
বরিশালে গবাদিপশু মোটাতাজাকরণে উন্নত জাতের ঘাস চাষে আগ্রহী হচ্ছেন খামারিরা। পাশাপাশি চাষ হচ্ছে ভুট্টারও। সাইলেজ প্রক্রিয়ায় গবাদিপশুর খাদ্য হিসেবে সংরক্ষণ করা হচ্ছে এই ঘাস ও ভুট্টা। এতে যেমন কমছে গো-খাদ্যের খরচ; তেমনি মিটছে পশুর দানাদার জাতীয় খাবারের পুষ্টি চাহিদা। পশুপালনে খরচ কমলে উৎপাদন বাড়বে বলে মনে করছে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর।
মৌলভীবাজারে চাহিদার তুলনায় কোরবানির পশু কম
দরজায় কড়া নাড়ছে ঈদুল আজহা। কোরবানির পশু কেনার সময় আছে আর মাত্র ১ সপ্তাহ। সব থেকে জমজমাট বিক্রি হবে এই সপ্তাহে। যদিও এবার মৌলভীবাজারে চাহিদার তুলনায় পশু আছে কম। তাই পশুর দাম নিয়ে হাটে চলছে দরকষাকষি।
দুধ উৎপাদনে শীর্ষ দেশগুলোর ধারে কাছেও নেই বাংলাদেশ
মাছ-মাংস উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণ হলেও দুধ ও দুগ্ধজাত উৎপাদনে পিছিয়ে আছে বাংলাদেশ। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মানদণ্ড অনুসারে যেখানে একজন মানুষের দৈনিক ২৫০ মিলিলিটার দুধ পান করার কথা। সেখানে দেশের মানুষ পাচ্ছেন গড়ে কেবল ২২২ মিলিলিটার। এজন্য দেশে গো-খাদ্যের মূল্যবৃদ্ধি এবং দেশি গাভীর দুধ উৎপাদন সক্ষমতার অভাবকে মোটা দাগে দায়ী করছেন সংশ্লিষ্টরা। তবে আশার কথা হলো সংকরায়নের মাধ্যমে উন্নত জাত উদ্ভাবন করে তা দেশব্যাপী সরবরাহের কথা জানাচ্ছে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর।
শেরপুরে কোরবানির জন্য প্রস্তুত ৮৪ হাজার পশু
কোরবানির ঈদ ঘিরে শেরপুরের খামারগুলোতে চলছে শেষ সময়ের প্রস্তুতি। জেলায় এবার প্রায় ৮৪ হাজার পশু পালন করা হয়েছে। যা চাহিদার তুলনায় ৩০ হাজার বেশি। জেলা প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর বলছে, এসব পশুর বাজারমূল্য প্রায় ৬শ' কোটি টাকা। তবে পশু মোটাতাজাকরণের খরচ বাড়ায় আশানুরূপ দাম পাওয়া নিয়ে দুঃশ্চিন্তায় খামারিরা।
তিন বিভাগে প্রাণিসম্পদের ক্ষয়ক্ষতি দেড় কোটি টাকার
ঘূর্ণিঝড় রিমালের প্রভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে উপকূলীয় সব এলাকা। এখনো পানিতে ডুবে আছে অনেক গোচারণ ভূমি। এমন অবস্থায় তৈরি হয়েছে পশুখাদ্যের সংকট। যার প্রভাব পড়তে পারে কোরবানির বাজারে। প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের হিসাবে বরিশাল, চট্টগ্রাম ও খুলনা বিভাগে প্রায় দেড়কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।
ফেনীতে গবাদিপশু পালনে ঝুঁকছে তরুণরা
ফেনীতে তরুণদের মধ্যে জনপ্রিয় হয়ে উঠছে গবাদিপশু পালন। জেলার ৫ হাজারের বেশি গবাদিপশু খামারির মধ্যে ৩ হাজারের জনের বেশি তরুণ। সফলতার দেখা পাওয়ায় বাড়ছে নতুন উদ্যোক্তার সংখ্যাও। এখন উচ্চ শিক্ষিত, বিদেশ ফেরত ও চাকরি ছেড়ে আসা তরুণরাও বিনিয়োগ করছেন পশু পালনে।