পায়রা-বন্দর

আঞ্চলিক অর্থনৈতিক সমৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখার অপেক্ষায় পায়রা বন্দর

শেষ হয়েছে পায়রা বন্দরের প্রথম টার্মিনালের নির্মাণকাজ। এছাড়া ৩ লাখ ২৫ হাজার বর্গমিটার ব্যাক-আপ ইয়ার্ডসহ অন্যান্য স্থাপনা নির্মাণের কাজও চলছে পুরোদমে। পণ্য খালাস, পরিবহনে খরচ ও সময় কমানোর জন্য আলাদাভাবে গুরুত্ব পাচ্ছে বন্দরটি। আঞ্চলিক অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি অর্জনে এবং বাণিজ্য সম্প্রসারণে এই বন্দর বিশেষ ভূমিকা রাখবে বলে জানিয়েছে বন্দর কর্তৃপক্ষ।

পায়রা বন্দর ঘিরে অর্থনৈতিক অঞ্চল করতে চায় সৌদি

সরকারের নিজস্ব অর্থায়নে নির্মিত দেশের তৃতীয় সমুদ্রবন্দর পায়রা। আমদানি-রপ্তানিতে দেশের গণ্ডি ছাড়িয়ে আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে সুনাম ছড়িয়ে পড়েছে এই বন্দরের। এমন সময় সৌদি সরকার এই বন্দরকে ঘিরে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল গড়ে তুলতে আগ্রহ প্রকাশ করেছে।

আবাদ ও মাছ চাষে পায়রা বন্দরে বিপুল আয়

পায়রা বন্দর নির্মাণের মাত্র ৮ বছরে হাজার কোটি টাকা রাজস্ব আয় করেছে সরকার। পাশাপাশি পতিত জমিতে ফল, সবজির আবাদের পাশাপাশি পুকুরে মাছ চাষ করে কয়েক কোটি টাকা আয় করছে বন্দর কর্তৃপক্ষ।

পণ্য আমদানিতে বাড়ছে পায়রা বন্দরের ব্যবহার

বঙ্গোপসাগরের নিকটবর্তী গভীর সমুদ্র বন্দর হওয়ায় পায়রা বন্দরটি আমদানিকারকদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠছে। দিনের পর দিন দেশের শীর্ষ পর্যায়ের শিল্প প্রতিষ্ঠানের কাঁচামাল আমদানিতে ব্যস্ততা বাড়ছে বন্দরটির।