বাজার সৃষ্টি হলে বাঁশ হতে পারে গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক খাত
রাঙামাটিতে বাঁশের তৈরি ফার্নিচার স্থানীয়ভাবে চাহিদা মিটিয়ে যাচ্ছে জেলার বাইরেও। হালকা, টেকসই, পরিববেশবান্ধব ও মূল্যসাশ্রয়ী হওয়ায় এই ফার্নিচারের চাহিদা দিনদিন বেড়ে চলছে। তবে বাঁশের প্রাচুর্যতা থাকলেও নির্মাণ সামগ্রী হিসেবে ব্যবহার ছাড়া বিকল্প উপযোগী পণ্য তৈরির ব্যবস্থা গড়ে না ওঠায় এর আর্থিক মূল্য বাড়ানো যাচ্ছে না। বিশেষ করে বাঁশের আসবাবপত্র, শো-পিস ও গৃহস্থালি পণ্যের ব্যাপক বাণিজ্যিক সম্ভাবনা থাকা সত্ত্বেও পরিবেশবান্ধব এ পণ্য উৎপাদনে নেই উদ্যোগ। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, আসবাবপত্রসহ সৌখিন পণ্য উৎপাদন ও দেশ-বিদেশে এর বাজার সৃষ্টি করা গেলে এটি হয়ে উঠবে পাহাড়ের গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক খাত। তবে স্বল্প পরিসরে আগ্রহীদের প্রশিক্ষণ দেয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছে বিসিক।
নীতি-সহায়তা পেলে কসমেটিকস হবে সম্ভাবনাময় খাত
বাংলাদেশে কসমেটিকস পণ্যের চাহিদা বাড়লেও দেশিয়ভাবে মানসম্পন্ন পণ্য উৎপাদন পাড়েনি। ব্যবসায়ীদের দাবি, নীতি-সহায়তা পেলে এটি হবে সম্ভাবনাময় খাত। তবে, ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর বলছে, বিদেশি মোড়কে দেশি পণ্য বাজারজাত করা যাবে না। ভোক্তার কাছে পৌঁছাতে হবে মানসম্মত পণ্য নিয়ে।
কামালা-ট্রাম্পের বিতর্কে চীনা নীতি নিয়ে কোনো বার্তা আসেনি!
মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে দুই প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী কামালা হ্যারিস ও ডোনাল্ড ট্রাম্পের মুখোমুখি বিতর্কে চীনা নীতি নিয়ে স্পষ্ট কোনো বার্তা আসেনি কোনো পক্ষ থেকেই। তবে আগে থেকেই চীনা পণ্যে শুল্ক বাড়ানোর হুঁশিয়ারি দিয়েছেন ট্রাম্প। আর হ্যারিস বলছেন, যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থরক্ষা হয়, এমন নীতিই চীনের জন্য বেছে নেয়া হবে। বিশ্লেষকরা বলছেন, নভেম্বরের নির্বাচনে যেই জিতুক না কেন, চীন-যুক্তরাষ্ট্র দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক অস্থিতিশীল থাকবে।
ট্রাম্প না বাইডেন, কার শাসনামলে মার্কিন অর্থনীতি শক্ত অবস্থায় ছিল?
যুক্তরাষ্ট্রের আসন্ন প্রেসিডেন্ট নির্বাচন ঘিরে চলছে নানা ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ। প্রতিটি নির্বাচনের আগেই প্রচারণার মূল বিষয় হয়ে ওঠে দেশটির অর্থনৈতিক অবস্থা। প্রার্থীরাও অর্থনীতিকে এগিয়ে নিতে ও একে গতিশীল রাখতে দেশ নানা প্রতিশ্রুতি। এ অবস্থায়, ট্রাম্প নাকি বাইডেন কার শাসনামলে মার্কিন অর্থনীতি শক্ত অবস্থায় ছিল, তা নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসি।
ক্রয়াদেশের পোশাক ক্রেতাদের কাছে পৌঁছে দেয়াই এখন চ্যালেঞ্জ
ময়মনসিংহ অঞ্চলের শিল্প-কারখানাগুলোতে পুরোদমে উৎপাদন কার্যক্রম শুরু হয়েছে। বন্ধের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে অতিরিক্ত সময় কাজ করছেন শ্রমিকরা। ক্রয়াদেশের পোশাক যথাসময়ে ক্রেতাদের কাছে পৌঁছে দেয়াই এখন বড় চ্যালেঞ্জ বলে জানিয়েছেন শিল্প প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তারা। এদিকে প্রতিষ্ঠান ও শ্রমিকের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে তৎপর রয়েছে শিল্প পুলিশ।