নির্বাহী-প্রকৌশলী

শেরপুর পৌরসভার সৌন্দর্য বৃদ্ধিকরণ প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

শেরপুর পৌরসভার সৌন্দর্য বৃদ্ধিকরণ প্রকল্পে প্রায় সাড়ে তিন কোটি টাকা ব্যয়ে একটি নান্দনিক ড্রেন, ফুটপাত, ইউনিব্লক সোল্ডার ও স্ট্রিট লাইট কাজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হয়েছে। আজ (বুধবার, ১৫ জানুয়ারি) দুপুর ১টায় শহরের নতুন বাস টার্মিনাল এলাকায় এ কাজের ফলক উন্মোচন করেন জেলা প্রশাসক তরফদার মাহমুদুর রহমান।

মুহুরি সেচ প্রকল্পের বাস্তবায়ন হলেও সুফল পাচ্ছেন না কৃষক

ফেনীতে ৫৬২ কোটি টাকা ব্যয়ে মুহুরি সেচ ব্যবস্থাপনা উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়ন হলেও সুফল পাচ্ছেন না কৃষক। প্রকল্পের আওতায় ভূগর্ভস্থ পাইপলাইনের মাধ্যমে জমিতে দেয়া হয় সেচের পানি। আর প্রি-পেইড মিটার ব্যবস্থায় মূল্য পরিশোধ করতে হয় কৃষকদের। তাদের অভিযোগ, আগের চেয়ে এই পদ্ধতিতে বেড়েছে খরচ। যদিও এ বিষয়ে সদুত্তর দিতে পারেনি কর্তৃপক্ষ।

ভাঙ্গা-বেনাপোল সড়ক চার লেন না হওয়ায় ভোগান্তিতে ১০ জেলার মানুষ

ভাঙ্গা-যশোর-বেনাপোল সড়ক চারলেনে উন্নীতকরণ না হওয়ায় পদ্মাসেতুর সুফল পাচ্ছে না অন্তত ১০ জেলার মানুষ। সড়কের অবস্থা নাজুক হওয়ায় ভারি যানবাহন চলাচলে তৈরি হয়েছে ভোগান্তি। যানজটে থাকতে হচ্ছে ঘণ্টার পর ঘণ্টা। তবে সড়কটি দ্রুত সময়ে ছয়লেনে উন্নীত করা হবে বলছে সড়ক ও জনপথ বিভাগ।

ঝুঁকিপূর্ণ বেড়িবাঁধ নিয়ে শঙ্কায় সাতক্ষীরা উপকূলের মানুষ

ঘূর্ণিঝড় 'দানা' সরাসরি বাংলাদেশের উপকূলে আঘাত হানার শঙ্কা না থাকলেও জলোচ্ছ্বাসের শঙ্কা রয়েছে। এতে ঝুঁকিপূর্ণ বেড়িবাঁধ নিয়ে চরম দুশ্চিন্তায় রয়েছেন সাতক্ষীরা উপকূলের মানুষ। অন্তত নয়টি পয়েন্টে ছয় কিলোমিটার উপকূল রক্ষা বেড়িবাঁধ মারাত্মক ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে। সামান্য জলোচ্ছ্বাসের এসব পয়েন্টে বেড়িবাঁধ ভেঙে প্লাবিত হতে পারে দুই উপজেলার বিস্তীর্ণ জনপদ।

কুমিল্লার ৮টি বেইলি ব্রিজ সংস্কারে ৩৪৮ কোটি টাকার প্রকল্প

কুমিল্লার ৮টি বেইলি ব্রিজ সংস্কারে ৩৪৮ কোটি টাকার প্রকল্প

৩৫ কিলোমিটার সড়কে আটটি বেইলি ব্রিজ, সবকটিই ঝুঁকিপূর্ণ। নষ্ট হয়ে ভেঙে পড়ছে স্টিলের পাটাতন। ভোগান্তিতে পড়ছেন যাত্রী ও পথচারী। কুমিল্লার ইলিয়টগঞ্জ-মুরাদনগর সড়কের বেইলি ব্রিজ ভেঙে পাকা সেতু নির্মাণের দাবি থাকলেও পেরিয়ে গেল ২০ বছর। সড়ক ও জনপথ বিভাগ বলছে, ইতোমধ্যে সংস্কারে নেয়া হয়েছে ৩৪৮ কোটি ২৬ লাখ টাকার প্রকল্প। দ্রুতই কাজ শুরুর আশ্বাস দিয়েছেন তারা।

নদী থেকে বালু উত্তোলন দস্যুতায় পরিণত হয়েছে: সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান

নদী থেকে বালু উত্তোলন জাতীয় দস্যুতায় পরিণত হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। আজ (সোমবার, ২৩ সেপ্টেম্বর) সকালে নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার ভেঙে যাওয়া মুছাপুর রেগুলেটর পরিদর্শন শেষে গণমাধ্যম কর্মীদের সাথে আলাপকালে তিনি একথা বলেন।

প্রিপেইড মিটারে তিনগুণ বিল, সমাধান না পেয়ে নাটোরবাসীর চরম দুর্ভোগ

প্রিপেইড মিটারে তিনগুণ বিল, সমাধান না পেয়ে নাটোরবাসীর চরম দুর্ভোগ

নাটোরে বিদ্যুতের প্রিপেইড মিটার নিয়ে অভিযোগের শেষ নেই গ্রাহকদের। নানা চার্জের নামে টাকা কেটে নেওয়ায় দিশেহারা হয়ে আছে জেলার অন্তত ৩২ হাজার গ্রাহক। প্রিপেইড মিটার প্রতিস্থাপনের পর শুরু থেকেই অভিযোগ জানালেও আমলে নেয়নি কর্তৃপক্ষ। এমনকি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আল্টিমেটামেও সমস্যার সমাধান করতে পারেনি বিদ্যুৎ সরবরাহ সংস্থা নেসকো। যদিও সংশ্লিষ্টদের দাবি, এ বিষয়ে মন্ত্রণালয়ে চিঠি পাঠালেও আটকে আছে সিদ্ধান্ত।

সিরাজগঞ্জে যমুনার তীরের বাঁধে ধস, নদীগর্ভে বিলীন ৮০ মিটার

সিরাজগঞ্জের কাজিপুরের মেঘাই এলাকায় যমুনা নদীর ডানতীর রক্ষা বাঁধে ধস দেখা দিয়েছে। এতে বাঁধের ৮০ মিটার অংশ নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। ভাঙন রোধে জরুরি ভিত্তিতে বালি ভর্তি জিও ব্যাগ ফেলছে পানি উন্নয়ন বোর্ড।

পানির চাপে ভেঙে গেছে কোম্পানীগঞ্জের মুছাপুর রেগুলেটর

ভারতের ত্রিপুরা, কুমিল্লা ও ফেনী থেকে নেমে আসা উজানের পানির চাপে নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জের মুছাপুর রেগুলেটর ভেঙে গেছে। এতে স্থানীয়দের মাঝে আতংক দেখা দিয়েছে। আশ্রয়ের জন্য হাজারো মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রের দিকে ছুটছেন।

নোয়াখালীর মুছাপুর ক্লোজারের ২৩টি গেট খুলে দেয়া হয়েছে

নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জের মুছাপুর ক্লোজারের ২৩টি গেট খুলে দেয়া হয়েছে। আজ (শনিবার, ২৪ আগস্ট) সন্ধ্যায় এ গেটগুলো খুলে দেয়া হয়।

‘তথ্য আদান-প্রদানে চুক্তি না থাকায় ভারতের বাঁধ খুলে দেয়ার তথ্য পাওয়া যায়নি’

ভারতের সাথে বাংলাদেশের বাঁধ খুলে দেয়ার মতো কাঠামোগত তথ্য আদান-প্রদানের চুক্তি না থাকায় তথ্য পাওয়া যায়নি বলে জানিয়েছেন বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র। আজ (শুক্রবার, ২৩ আগস্ট) দুপুরে সংস্থাটির নির্বাহী প্রকৌশলী সরদার উদয় রায়হান‌ এ তথ্য জানান।

রাঙামাটিতে বিকল্প পথ না থাকায় প্রাণহানির শঙ্কা নিয়ে চলাচল

রাঙামাটিতে বিকল্প পথ না থাকায় প্রাণহানির শঙ্কা নিয়ে চলাচল

রাঙামাটির সঙ্গে সারাদেশে চলাচলের সড়ক মাত্র একটি। অথচ বৃষ্টি হলেই পাহাড়ের মাটি সড়কে পড়ে বিঘ্নিত হয় যানবাহন চলাচল। পাহাড়ের ঢাল বেয়ে নির্মিত এসব সড়কের বিকল্প না থাকায় প্রাণহানির শঙ্কা আর ঝুঁকি নিয়েই চলাচল করে যানবাহন ও যাত্রীরা। তবে, সড়ক যোগাযোগ সচল রাখতে মাটি অপসারণ ও মেরামত কাজেই জোড় দিচ্ছে সংশ্লিষ্ট দপ্তর।