ত্রিপুরা  

বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপ, বন্যায় বিপর্যস্ত এশিয়ার বিভিন্ন দেশ

বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপ, বন্যায় বিপর্যস্ত এশিয়ার বিভিন্ন দেশ

টানা বৃষ্টি আর বন্যায় বিপর্যস্ত এশিয়ার বিভিন্ন দেশ। বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের কারণে ভারি বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস জারি করা হয়েছে ভারতের বিভিন্ন স্থানে। পশ্চিমবঙ্গের কলকাতাসহ বিভিন্ন রাজ্যে ১৮ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত হতে পারে ভারি বৃষ্টিপাত। এদিকে, রাজস্থানে ৪৯ বছরের মধ্যে জুন থেকে সেপ্টেম্বরে সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে।

আন্তর্জাতিক নদীতে একক কোনো দেশ বাঁধ নির্মাণ করতে পারেনা: ইনকিলাব মঞ্চ

আন্তর্জাতিক নদীতে একক কোনো দেশ বাঁধ নির্মাণ করতে পারেনা: ইনকিলাব মঞ্চ

ভারতের ত্রিপুরার ডুম্বুর বাঁধ অভিমুখে লং মার্চ করেছে ‘ইনকিলাব মঞ্চ’। লংমার্চ থেকে আন্তঃসীমান্ত নদীতে ভারতের নির্মিত বাঁধকে আন্তর্জাতিক আইনের লঙ্ঘন বলে অভিযোগ করেন লং মার্চে অংশগ্রহণকারীরা। অবিলম্বে বাঁধ ভেঙে দিয়ে উভয় দেশের স্বার্থ রক্ষা করে পানির ন্যায্য হিস্যা নিশ্চিতের দাবি জানান তারা। পাশাপাশি পাঁচ দফা দাবি উত্থাপন করে ইনকিলাব মঞ্চ।

বন্যায় বিপর্যস্ত দার্জিলিং,আসাম, ত্রিপুরা-তেলেঙ্গানা

বন্যায় বিপর্যস্ত দার্জিলিং,আসাম, ত্রিপুরা-তেলেঙ্গানা

রাতভর বৃষ্টির আকস্মিক ঢলে বিপর্যস্ত হয়ে আছে পশ্চিমবঙ্গের দার্জিলিং। ৪৫ মিনিটের টানা বৃষ্টিতে অচল হয়ে গেছে আসাম। ত্রিপুরায় গোমতী নদীতে পানির উচ্চতা কমতে শুরু করলেও দেখা দিয়েছে খাদ্য সংকট। তেলেঙ্গানাতেও বন্যার পানি কমছে, কিন্তু বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন, নেই বিশুদ্ধ পানি। দুই দশকের ভয়াবহতম বন্যা চলছে অন্ধ্র প্রদেশেও।

ভয়াবহ বন্যা-ভূমিধসে ভারতের ৪ রাজ্যে প্রাণহানি একশ ছুঁই ছুঁই

ভয়াবহ বন্যা-ভূমিধসে ভারতের ৪ রাজ্যে প্রাণহানি একশ ছুঁই ছুঁই

কয়েক দশকের মধ্যে সবচেয়ে ভারি বৃষ্টিতে সৃষ্ট ভয়াবহ বন্যা ও ভূমিধসে ভারতের ৪ রাজ্যে প্রাণহানির সংখ্যা একশ ছুঁই ছুঁই। এর মধ্যে সবশেষ বন্যার কবলে বিপর্যস্ত অন্ধ্রপ্রদেশ ও তেলেঙ্গানায় প্রাণহানি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৯ জনে। এছাড়া বন্যায় গুজরাটে ৩৬ এবং ত্রিপুরায় মারা গেছেন অন্তত ৩১ জন। অন্ধ্রপ্রদেশ ও তেলঙ্গানার মুখ্যমন্ত্রীকে সার্বিকভাবে সহায়তার আশ্বাস দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের জেরে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত উপকূলীয় দুই রাজ্যে বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকার পূর্বাভাস দিয়েছে দেশটির আবহাওয়া বিভাগ।

প্রবল বৃষ্টি ভারতের মণিপুর রাজ্যে আকস্মিক বন্যা

প্রবল বৃষ্টি ভারতের মণিপুর রাজ্যে আকস্মিক বন্যা

প্রবল বৃষ্টিতে সৃষ্ট বন্যা ও ভূমিধসে বিপর্যস্ত ভারতের ত্রিপুরা রাজ্য। এরমধ্যেই রোববার (২৫ আগস্ট) ভারি বর্ষণে মণিপুর রাজ্যের বেশ কিছু অংশে আকস্মিক বন্যা দেখা দিয়েছে।

পানির চাপে ভেঙে গেছে কোম্পানীগঞ্জের মুছাপুর রেগুলেটর

পানির চাপে ভেঙে গেছে কোম্পানীগঞ্জের মুছাপুর রেগুলেটর

ভারতের ত্রিপুরা, কুমিল্লা ও ফেনী থেকে নেমে আসা উজানের পানির চাপে নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জের মুছাপুর রেগুলেটর ভেঙে গেছে। এতে স্থানীয়দের মাঝে আতংক দেখা দিয়েছে। আশ্রয়ের জন্য হাজারো মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রের দিকে ছুটছেন।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বন্যা পরিস্থিতি: নদীর দখল-দূষণকে দায়ী করছেন স্থানীয়রা

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বন্যা পরিস্থিতি: নদীর দখল-দূষণকে দায়ী করছেন স্থানীয়রা

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ার বন্যা পরিস্থিতির অনেকটাই উন্নতি হয়েছে। বেশিরভাগ বাসাবাড়ি থকে নেমে গেছে পানি। তবে নিচু এলাকাগুলো এখনও জলমগ্ন। বন্যার পানি নামতে দেরির কারণ হিসেবে খাল ও নদীর দখল-দূষণকে দায়ী করছেন স্থানীয়রা।

৬৮ বছরের মধ্যে ভয়াবহ বন্যার কবলে ত্রিপুরা রাজ্য

৬৮ বছরের মধ্যে ভয়াবহ বন্যার কবলে ত্রিপুরা রাজ্য

বন্যা ও ভূমিধসে এখনও পর্যন্ত ২৩ জনের মৃত্যু

গেল ৬৮ বছরের মধ্যে সবচেয়ে ভয়াবহ বন্যার কবলে ভারতের ত্রিপুরা রাজ্য। বন্যা ও ভূমিধসে এখনও পর্যন্ত মৃত্যু হয়েছে ২৩ জনের। বিশেষ করে দক্ষিণ ত্রিপুরা, গোমতী জেলা ও উনকোটি অঞ্চলে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে সবচেয়ে বেশি। রাজ্যের নানা প্রান্তে গড়ে তোলা হয়েছে সাড়ে ৪শ'র বেশি শরণার্থী শিবির। সেখানে অবস্থান করছেন অন্তত ৬৫ হাজার গৃহহীন মানুষ।

৬৮ বছরের মধ্যে ভয়াবহ বন্যার কবলে ত্রিপুরা, প্রাণহানি ৩০

৬৮ বছরের মধ্যে ভয়াবহ বন্যার কবলে ত্রিপুরা, প্রাণহানি ৩০

ভারতের ত্রিপুরা, উত্তরাখণ্ডসহ কয়েকটি রাজ্যে বন্যা ও ভূমিধসে অন্তত ৩০ জনের প্রাণহানি হয়েছে। আগরতলার ৮০ শতাংশ এলাকা এখনো পানির নিচে রয়েছে। ত্রিপুরায় বন্যা কবলিত মানুষের সংখ্যা ১৭ লাখ ছাড়িয়েছে। ভারি বৃষ্টির পূর্বাভাসে শুক্রবারও রাজ্যটিতে জারি রয়েছে রেড অ্যালার্ট। বিশ্লেষকদের দাবি, বাঁধের গেট খোলার কারণে নয়, উজানের স্বাভাবিক ঢলেই বন্যা দেখা গেছে বাংলাদেশে।

ভারতে বন্যায় প্রাণহানি ২২, অরেঞ্জ অ্যালার্ট জারি

ভারতে বন্যায় প্রাণহানি ২২, অরেঞ্জ অ্যালার্ট জারি

ভারতের ত্রিপুরা, মধ্য প্রদেশ, উত্তরাখণ্ড, মহারাষ্ট্রসহ বেশকয়েকটি রাজ্যে ভারি বৃষ্টি, আকস্মিক বন্যা ও ভূমিধসে অন্তত ২২ জনের প্রাণহানির খবর পাওয়া গেছে। কেবল ত্রিপুরা রাজ্যেই মারা গেছেন ১০ জন। এখনও নিখোঁজ আছে বহু মানুষ। আশ্রয় হারিয়ে খোলা আকাশের নিচে হাজারও বাসিন্দা। বন্যার পানিতে ভেসে গেছে হাজারের ওপর ঘরবাড়ি। বেশিরভাগ এলাকায় জারি আছে অরেঞ্জ অ্যালার্ট।