জাতিগত-সংঘাত

পাকিস্তানের পাখতুনখোয়ায় জাতিগত সংঘাতে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১২৪

পাকিস্তানে খাইবার পাখতুনখোয়া প্রদেশের কুররামে জাতিগত সংঘাতে নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে কমপক্ষে ১২৪ জনে। সংঘাত দমনে প্রতিদ্বন্দ্বী আদিবাসী গোষ্ঠীগুলোর আস্তানা খুঁজে বের করে ধ্বংস এবং তাদের অস্ত্র জব্দের নির্দেশ দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী আলি আমিন গান্দাপুর।

বিজেপি সরকারের বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে মণিপুরবাসী

জাতিগত সংঘাত নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হওয়ায় বিজেপি সরকারের বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে মণিপুরের সাধারণ জনতা। আত্মীয় স্বজন ও সহায় সম্বল হারিয়ে অনেকেই বেছে নিচ্ছেন বিচ্ছিন্নতাবাদের পথ। রাজ্যসভায় মণিপুর ইস্যুতে আলোচনার জন্য প্রস্তাব উত্থাপন করা হলেও তা খারিজ করেছেন স্পিকার। ইন্টারনেট সেবা ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধের কারণে কার্যত অলিখিত লকডাউনের মধ্যে পড়েছেন পাহাড়ি রাজ্যটির বাসিন্দারা।

মণিপুরের সংঘাতে নতুন মোড়, কুকিদের অত্যাধুনিক অস্ত্রের ব্যবহার

ভারতের উত্তর পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য মণিপুরে সংঘাত নতুন মোড় নিচ্ছে। পুলিশের তদন্তে উঠে এসেছে, সংঘাতে কুকি বিচ্ছিন্নতাবাদীদের অত্যাধুনিক সব অস্ত্র ব্যবহারের তথ্য। এদিকে, শান্তিপূর্ণ সমাধানের দাবিতে কারফিউর মধ্যেই বিক্ষোভ অব্যাহত রেখেছেন শিক্ষার্থীরা। রাজ্যটির তিন জেলায় তৃতীয় দিনের মতো চলমান রয়েছে কারফিউ, এরমধ্যে প্রথমে ৫ জেলায় পুরোপুরি ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধ থাকলেও, ব্রডব্যান্ড সেবা থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিয়েছে রাজ্য সরকার।

মণিপুরে উত্তপ্ত পরিস্থিতি, কেন্দ্রের সাহায্য চেয়েছে রাজ্য সরকার

মণিপুরের উত্তপ্ত পরিস্থিতি সামাল দিতে হিমশিম খাচ্ছে নিরাপত্তা বাহিনী। এই অবস্থায় কেন্দ্রের সাহায্য চেয়েছে রাজ্য সরকার। এদিকে, ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলার আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন মণিপুরের বাসিন্দারা। এরইমধ্যে রাজ্যের পুলিশের দুটি অস্ত্রাগার লুটের চেষ্টা করে দুর্বৃত্তরা। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে গভর্নর আর বিধায়কদের সঙ্গে জরুরি বৈঠক করেছেন মণিপুরের মুখ্যমন্ত্রী বিরেন সিং। এই রাজ্যের নিয়ন্ত্রণ ইউনিফাইড কমান্ডের হাতে দিতে কেন্দ্রীয় সরকারের হস্তক্ষেপ চেয়ে স্মারকলিপি দিয়েছে রাজ্য সরকার। জাতিগত সংঘাতে বিভক্ত হওয়ার পথে সেভেন সিস্টার্সের এই রাজ্য।

জাতিগত সংঘাতে পাপুয়া নিউগিনিতে নিহত ৬৪

পাপুয়া নিউগিনির উত্তরাঞ্চলীয় উচ্চভূমিতে জাতিগত সংঘাতে অন্তত ৬৪ জন নিহত হয়েছেন।