গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়
১০ম গ্রেডে উন্নীত প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকরা; এখন বেতন পাবেন কত টাকা?

১০ম গ্রেডে উন্নীত প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকরা; এখন বেতন পাবেন কত টাকা?

দীর্ঘদিনের প্রতীক্ষা ও আইনি লড়াই শেষে অবশেষে দেশের ৬৫ হাজার ৫০২ জন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের (Primary Head Teacher) বেতন গ্রেড এক ধাপ বাড়িয়ে ১০ম গ্রেডে উন্নীত করা হয়েছে। গত (মঙ্গলবার, ২৩ ডিসেম্বর) প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় (Ministry of Primary and Mass Education) এ সংক্রান্ত ঐতিহাসিক প্রজ্ঞাপনটি প্রকাশ করেছে। এর ফলে তারা এখন থেকে দ্বিতীয় শ্রেণির গেজেটেড কর্মকর্তার (2nd Class Gazetted Officer) পদমর্যাদা ও সুযোগ-সুবিধা পাবেন।

সরকারি প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের বেতন স্কেল ১০ম গ্রেডে উন্নীতকরণ

সরকারি প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের বেতন স্কেল ১০ম গ্রেডে উন্নীতকরণ

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকদের বিদ্যমান বেতন স্কেল ২০১৫ অনুযায়ী ১০ম গ্রেডে উন্নীত করে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় আদেশ জারি করেছে। প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৬৫ হাজার ৫০২ জন প্রধান শিক্ষকের বেতন স্কেল ১০ম গ্রেডে উন্নীত করেছে সরকার।

প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নিয়োগ পরীক্ষার সূচি প্রকাশ

প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নিয়োগ পরীক্ষার সূচি প্রকাশ

প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় (Ministry of Primary and Mass Education) এর অধীনে পরিসংখ্যান কর্মকর্তা (Statistics Officer) পদে নিয়োগের লিখিত পরীক্ষার সূচি (Written Exam Schedule) প্রকাশ করা হয়েছে।

১০ম গ্রেডে বেতন পাবেন প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষক, অর্থ মন্ত্রণালয়ের ‘সম্মতি’

১০ম গ্রেডে বেতন পাবেন প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষক, অর্থ মন্ত্রণালয়ের ‘সম্মতি’

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকদের বেতন ১১তম গ্রেড থেকে ১০ম গ্রেডে নির্ধারণের সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে সম্মতি দিয়েছে অর্থ মন্ত্রণালয়। গতকাল (সোমবার, ১০ নভেম্বর) অর্থ মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সহকারী সচিব (বাস্তবায়ন অনুবিভাগ-১) মো. মাহবুবুল আলমের সই করা অফিস আদেশ থেকে এই তথ্য জানা গেছে।

শিখন ঘণ্টা বাড়িয়ে বছরের ছুটি কমানোর চিন্তা করছে মন্ত্রণালয়: প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা

শিখন ঘণ্টা বাড়িয়ে বছরের ছুটি কমানোর চিন্তা করছে মন্ত্রণালয়: প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা

প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা অধ্যাপক ডা. বিধান রঞ্জন রায় পোদ্দার বলেছেন, ছাত্র-শিক্ষকদের মধ্যে শিখন ঘণ্টা বাড়িয়ে বছরের ছুটি কমানোর চিন্তা করছে মন্ত্রণালয়। কারণ অধিক ছুটির কারণে ক্লাস কম হওয়ার কারণে পড়াশুনা ব্যাহত হচ্ছে। তিনি বলেন, ‘শূন্য পদগুলো পূরণ করার পাশাপাশি ছাত্র-শিক্ষকদের সংখ্যা সমন্বয় করা হলে শিক্ষার মানোন্নয়ন হবে।’