কোরবানির পশু
'রাজধানীর প্রবেশমুখে সড়কে বসবে না পশুহাট'

'রাজধানীর প্রবেশমুখে সড়কে বসবে না পশুহাট'

পশুর হাটে চাঁদাবাজি বন্ধে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে কঠোর হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন স্থানীয় সরকার মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম ও ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র আতিকুল ইসলাম। সচিবালয়ে পশুর হাট ব্যবস্থাপনা ও কোরবানির বর্জ্য অপসারণ নিয়ে পর্যালোচনা সভা শেষে আরও জানানো হয়, এবারে গাবতলী ও আমিনবাজারে সড়কের ওপর কোনো পশুর হাট বসতে দেয়া হবে না।

পশু মোটাতাজাকরণে ব্যস্ত পটুয়াখালীর খামারিরা

পশু মোটাতাজাকরণে ব্যস্ত পটুয়াখালীর খামারিরা

আসন্ন কোরবানি ঈদ সামনে রেখে গরু মোটাতাজাকরণে ব্যস্ত সময় পার করছেন পটুয়াখালীর খামারিরা। প্রাকৃতিক উপায়ে পশু মোটাতাজা করতে খৈল, কুটা, ভাতের মাড়সহ সবুজ ঘাস খাওয়ানো হচ্ছে। এবার জেলায় এক লাখের বেশি পশু প্রস্তুত করা হয়েছে। ভারত থেকে পশু আসা ঠেকানো গেলে ভালো লাভের আশা করছেন খামারিরা।

নরসিংদীতে গবাদিপশু উৎপাদনে ৪শ কোটি টাকা বাণিজ্যের আশা

নরসিংদীতে গবাদিপশু উৎপাদনে ৪শ কোটি টাকা বাণিজ্যের আশা

নরসিংদীতে ৫ বছরে পশু উৎপাদন বেড়েছে প্রায় ৪ গুণ। আর খামারি বেড়েছে প্রায় দেড়গুণের বেশি। তবে চলতি বছর জেলার চাহিদার চেয়ে প্রায় ১৮ হাজার পশু বেশি উৎপাদন হয়েছে। প্রাণিসম্পদ বিভাগ বলছে, চাহিদার চেয়ে বেশি উৎপাদন হওয়ায় এবার বাণিজ্য হবে প্রায় ৪শ' কোটি টাকার।

মেহেরপুরে ১১শ কোটি টাকার কোরবানির পশু বিক্রির লক্ষ্য

মেহেরপুরে ১১শ কোটি টাকার কোরবানির পশু বিক্রির লক্ষ্য

ঈদ ঘিরে মেহেরপুরের খামারগুলোতে ব্যস্ত বেড়েছে। এ বছর জেলায় ১ হাজার ১০০ কোটি টাকার পশু বিক্রির লক্ষ্য নির্ধারণ করেছেন খামারিরা। তবে গোখাদ্য থেকে শুরু করে সবকিছুর দাম বাড়ায় বেড়েছে উৎপাদন খরচ। এতে হাটে ন্যায্যমূল্য পাওয়া নিয়ে চিন্তিত খামারিরা।

কোরবানির জন্য এবার ১ কোটি ২৯ লাখ ৮০ হাজার গবাদিপশু প্রস্তুত

কোরবানির জন্য এবার ১ কোটি ২৯ লাখ ৮০ হাজার গবাদিপশু প্রস্তুত

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী হলেন আব্দুর রহমান জানিয়েছেন চলতি বছর ১ কোটি ২৯ লাখ ৮০ হাজার ৩৬৭টি গবাদিপশু কোরবানির জন্য প্রস্তুত রাখা আছে। যা গতবারের চেয়ে ৪ লাখ ৪৪ হাজার ৩৪টি বেশি। রাজধানীর ফার্মগেটে আজ (বৃহস্পতিবার, ১৬ মে) কোরবানি পশুর চাহিদা নিরূপণ, সরবরাহ এবং পশু পরিবহনে প্রস্তুতিমূলক সভা শেষে তিনি এ তথ্য জানান।

গরু মোটাতাজাকরণে ব্যয় বেড়েছে খামারিদের

গরু মোটাতাজাকরণে ব্যয় বেড়েছে খামারিদের

ঈদুল আজহাকে সামনে রেখে কোরবানির পশু প্রস্তুতে ব্যস্ত খামারিরা। তবে গো-খাদ্য, ওষুধসহ বিদ্যুতের বাড়তি দামে খরচ বেড়েছে তাদের। বলছেন, গেল বছরের তুলনায় প্রতিটি গরু লালন-পালনে খরচ বেড়েছে ১৫ থেকে ২০ হাজার টাকা। এ অবস্থায় বাজারে আমদানি কিংবা চোরাইপথে গরু না ঢুকলে লোকসান থেকে বাঁচবেন খামারিরা। জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা বলছেন, ভারতীয় গরু বাজারে প্রবেশের কোন সম্ভাবনা নেই।