
সিলেট বিভাগে বেড়েছে সূর্যমুখী ফুলের বাণিজ্যিক চাষ
সিলেট বিভাগে দিন দিন বাড়ছে সূর্যমুখী ফুলের চাষ। যে ফুল একসময় মানুষ শুধু সৌন্দর্যবর্ধনের জন্য লাগাতো সেটিকে এখন বাণিজ্যিক চাষে রুপান্তর হয়েছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, সূর্যমুখী তেলের চাহিদা বাড়ায় নতুন করে এই ফুল চাষে আগ্রহী হচ্ছেন কৃষকরা।

সাতক্ষীরায় জৈব সারের ব্যবহার বাড়িয়ে খরচ কমাচ্ছেন কৃষক
রাসায়নিক সারের ব্যবহার কমিয়ে ফসল উৎপাদনে খরচ কমানোর লক্ষ্যে জৈব সারের ব্যবহার বাড়াচ্ছেন সাতক্ষীরার কৃষকরা। বাণিজ্যিকভাবে উৎপাদন বাড়ছে এই সারের। এতে কৃষি উদ্যোক্তার পাশাপাশি বাড়ছে কর্মসংস্থানও। বর্তমানে জেলার প্রতি মাসে তিন থেকে ৪'শ টন জৈব সার উৎপাদন হচ্ছে। যার বাজারমূল্য প্রায় ৫০ লাখ টাকা।

সিলেটে কৃষি উদ্যোক্তা বাছাইয়ে কর্মশালা অনুষ্ঠিত
কৃষি বিপণন অধিদপ্তর কর্তৃক বাস্তবায়নাধীন প্রোগ্রাম অন অ্যাগ্রিকালচার অ্যান্ড রুরাল ট্রান্সফরমেশন ফর নিউট্রিশন এন্ট্রিপ্রিনিউরশিপ অ্যান্ড রেজিলিয়েন্স ইন বাংলাদেশ প্রকল্পের সম্ভাব্য কৃষি উদ্যোক্তা বাছাইয়ের জন্য সিলেটে অংশীজনের সাথে কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

জামালপুরে কমলা চাষে সাড়া ফেলেছেন কৃষি উদ্যোক্তা দম্পতি
জামালপুরে কমলা চাষ করে সাড়া ফেলেছেন কৃষি উদ্যোক্তা কামরুজ্জামান দম্পতি। গাছে গাছে ফলনও হয়েছে বেশ ভালো। কৃষি বিভাগ বলছে, বকশীগঞ্জের পাহাড়ি মাটি কমলাসহ লেবুজাতীয় ফল চাষের জন্য খুবই উপযোগী। কামরুজ্জামানের মতো অন্যান্য কৃষি উদ্যোক্তাদের ফল চাষে উৎসাহী করা হচ্ছে বলে জানান কৃষি কর্মকর্তারা।

ঝালকাঠিতে বাণিজ্যিকভাবে উৎপাদন বাড়ছে ভার্মি কম্পোস্ট সারের
ঝালকাঠিতে বাণিজ্যিকভাবে উৎপাদন বাড়ছে ভার্মি কম্পোস্ট সারের। মাসে শতাধিক কৃষি উদ্যোক্তা বাজারজাত করছেন প্রায় ৫০ টন সার। ফসল উৎপাদনে খরচ কমাতে কৃষকদের এই সার ব্যবহারে উদ্বুদ্ধ করছে কৃষি বিভাগ। এতে তৈরি হচ্ছে নতুন নতুন কৃষি উদ্যোক্তা।

নওগাঁয় জনপ্রিয় হচ্ছে ড্রাগন ফলের চাষ
মাটি ও পরিবেশ উপযোগী হওয়ায় নওগাঁয় বাড়ছে ড্রাগন ফলের চাষ। স্থানীয় চাহিদা মিটিয়ে এখানকার উৎপাদিত ফল নিয়ে যাওয়া হচ্ছে বিভিন্ন জেলায়। চলতি মৌসুমে প্রায় ১০০ হেক্টর জমি থেকে ১২ কোটি টাকার ড্রাগন ফল বিক্রির আশা। কৃষকরা বলছেন সরকারি সহযোগিতা পেলে রপ্তানিও সম্ভব।

মালয়েশিয়ায় শাক-সবজির খামারের দিকে ঝুঁকছেন প্রবাসী বাংলাদেশিরা
কর্মসংস্থানের উদ্দেশে মালয়েশিয়ায় পাড়ি জমিয়ে ব্যবসায়িক খাতে বিনিয়োগ করছেন প্রবাসী বাংলাদেশিরা। কাজের অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে নিজেরাই হচ্ছেন উদ্যোক্তা। দেশটির জলবায়ু ও আবহাওয়া কৃষি বান্ধব হওয়ায় শাক-সবজির খামারের দিকে ঝুঁকছেন অনেকেই। দেশটিতে কৃষি পণ্যের যোগানের পাশাপাশি লাভের টাকা দেশে পাঠিয়ে পাশে দাঁড়াচ্ছেন পরিবারের।