কূটনৈতিক-দ্বন্দ্ব

ভারতের সঙ্গে কূটনৈতিক দ্বন্দ্বের জেরেই জাস্টিন ট্রুডোর পদত্যাগ!

ভারতের সঙ্গে কূটনৈতিক দ্বন্দ্বের জেরে পদত্যাগে বাধ্য হয়েছেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী। জাস্টিন ট্রুডো পদত্যাগের ঘোষণা দেয়ার পর এমনটাই দাবি করছে ভারতীয় গণমাধ্যম। তাদের দাবি, কানাডীয় প্রধানমন্ত্রীর পতনের মাস্টারমাইন্ড নরেন্দ্র মোদি। উল্টোদিকে মার্কিন গণমাধ্যমগুলো বলছে, ট্রাম্পের প্রত্যাবর্তনই কাল হয়ে দাঁড়িয়েছে ট্রুডোর জন্য। তবে বিশ্লেষকদের ধারণা, অর্থনৈতিক ও অভিবাসী সংকটের মতো অভ্যন্তরীণ ইস্যু সামলাতে না পারায় ভেঙ্গে গেছে লিবারেলদের ৯ বছরের সাম্রাজ্য।

ভারতের সঙ্গে দ্বন্দ্বের মধ্যেই অভিবাসীর সংখ্যা কমিয়ে আনার ঘোষণা ট্রুডোর

ভারতের সঙ্গে দ্বন্দ্বের পাশাপাশি নিজ দলেই কোণঠাসা অবস্থার মধ্যে অভিবাসীদের সংখ্যা কমিয়ে আনার ঘোষণা দিয়েছেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো। লক্ষ্যমাত্রা সীমিত করে, আগামী বছর থেকে এক লাখের বেশি বাসিন্দাকে স্থায়ী হতে দেবে না অটোয়া। যা নিয়ে শঙ্কা জনমনে।

দুর্ধর্ষ চক্রের সঙ্গে জড়িত অপরাধীদের ফেরত পাঠাতে অনিচ্ছুক কানাডা

চলমান কূটনৈতিক দ্বন্দ্বের মধ্যেই কানাডা সংঘবদ্ধ অপরাধীদের প্রশ্রয় দিচ্ছে বলে উদ্বেগ জানিয়েছে ভারত। নয়াদিল্লির অভিযোগ, দুর্ধর্ষ সব চক্রের সঙ্গে জড়িত অপরাধীদের ফেরত পাঠাতে অনিচ্ছুক কানাডা। কিন্তু কানাডাই আবার দেশটিতে এসব ব্যক্তির অপরাধী কর্মকাণ্ডের জন্য দায়ী করছে ভারতকে। এদিকে ভারত-কানাডা দ্বন্দ্বে আবারও অনিশ্চয়তায় ভারতীয় শিক্ষার্থীরা।