এলডব্লিউজি
সনদ না থাকায় চামড়ার রপ্তানি ব্যাহত; আমদানিতে ঝুঁকছেন ব্যবসায়ীরা

সনদ না থাকায় চামড়ার রপ্তানি ব্যাহত; আমদানিতে ঝুঁকছেন ব্যবসায়ীরা

গেলো এক দশকে উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে জুতাসহ চামড়াজাত পণ্যের দাম। অথচ গুনগতমান ভালো হলেও যেন মূল্যহীন হয়ে পড়েছে দেশি কাঁচা চামড়া। প্রতি বছরই দাম না পেয়ে হা-হুতাশ করেন কোরবানিদাতা, চামড়ার আড়তদার কিংবা ব্যবসায়ীরা। অথচ বিদেশ থেকে প্রতি বছর আমদানি হয় ১০০ মিলিয়ন ডলারের চামড়া। ব্যবসায়ীদের অভিযোগ, সনদ না থাকায় বিপুল মুদ্রা চলে যাচ্ছে দেশের বাইরে, অন্যদিকে চামড়া রপ্তানিতেও মিলছে না ন্যায্যমূল্য।

পরিবেশবাদী উপদেষ্টা পেয়েও চামড়া শিল্পে সিইটিপি কার্যকর না হওয়ায় হতাশ ব্যবসায়ীরা

পরিবেশবাদী উপদেষ্টা পেয়েও চামড়া শিল্পে সিইটিপি কার্যকর না হওয়ায় হতাশ ব্যবসায়ীরা

লেদার ওয়ার্কিং গ্রুপের সনদ না থাকায় শুধু চীন ছাড়া বিশ্ববাজারে চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য রপ্তানি করতে পারছেন না বাংলাদেশি ব্যবসায়ীরা। এই এলডব্লিউজি সনদ পেতে সম্পূর্ণ কার্যকরী হতে হবে সিইটিপি। ব্যবসায়ীরা বলছেন, উপদেষ্টা পরিষদে পাঁচজন পরিবেশবাদী থেকেও কেন্দ্রীয় বর্জ্য শোধনাগার বা সিইটিপি সম্পূর্ণ কার্যকর করার উদ্যোগ নেই। তবে শিল্প উপদেষ্টা বলছেন, কোরবানির ঈদের আগেই শুরু হবে কেন্দ্রীয় বর্জ্য শোধনাগার বা সিইটিপি।

দেশে চামড়া ও চামড়াজাত পণ্যের বাজার ৩ বিলিয়ন ডলারের

দেশে চামড়া ও চামড়াজাত পণ্যের বাজার ৩ বিলিয়ন ডলারের

দেশে চামড়া ও চামড়াজাত পণ্যের বাজার ৩ বিলিয়ন ডলারের। বৈশ্বিক বাজারও বিশাল, প্রায় ৪৬৮ বিলিয়ন ডলারের। দেশে শিল্পটির পর্যাপ্ত কাঁচামালও আছে। তারপরও বিশ্ব বাজারে আশানুরূপ ফলাফল নেই। বিগত কয়েক বছরের চামড়া ও চামড়াজাত পণ্যের রপ্তানি বাড়লেও তা প্রত্যাশা পূরণ করেনি। রপ্তানিতে কিছুটা ইতিবাচক সাড়া মিললেও কাঁচামালের অর্থাৎ কাঁচা চামড়ার বাজার তাঁর উল্টো।