ন্যায্যমূল্যের অভাবে হুমকির মুখে বান্দরবানের রাবার শিল্প
ন্যায্যমূল্যের অভাবে হুমকির মুখে বান্দরবানের রাবার শিল্প। বাজারে দাম না পাওয়ায় লোকসান গুণছেন চাষিরা। এতে দিন দিন রাবার চাষে আগ্রহ হারাচ্ছেন তারা। বেকার হওয়ার শঙ্কায় ৫০ হাজারের বেশি রাবার শ্রমিক। শিল্পটিকে বাঁচিয়ে রাখতে ন্যায্যমূল্য নিশ্চিতের দাবি স্থানীয় চাষি ও বাগান মালিকদের।
ফলন ভালো হলেও মিষ্টি কুমড়ার ন্যায্যমূল্য পাচ্ছেন না চাঁদপুরের কৃষকরা
চলতি বছর চাঁদপুরে রেকর্ড পরিমাণ জমিতে মিষ্টি কুমড়ার আবাদ হয়েছে। অনুকূল আবহাওয়ায় ফলনও হয়েছে বাম্পার। কিন্তু ন্যায্য মূল্য না পেয়ে লোকসানে ফসল উৎপাদনে আগ্রহ হারাচ্ছেন কৃষক। এদিকে, কুমড়ার ভালো দাম পেতে কিছু দিন সংরক্ষণের পর বিক্রি করার পরামর্শ কৃষি বিভাগের।
মেহেরপুরে আলুর বাম্পার ফলন সত্ত্বেও ভালো দাম পাচ্ছে না কৃষক
মেহেরপুরে আলুর বাম্পার ফলন হলেও দাম না পেয়ে হতাশ কৃষক। বিঘায় ৮০ মন করে আলু উৎপাদন হলেও তা বিক্রি হচ্ছে মাত্র ৩৫ হাজার থেকে ৪০ হাজার টাকায়। অথচ প্রতিবিঘা আলু উৎপাদন করতেই খরচ হয় ৪৫ হাজার টাকা থেকে ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত। সে হিসেবে প্রতিবিঘায় একজন কৃষককে আলুতে লোকসান গুনতে হবে কমপক্ষে ১০ হাজার টাকা করে।
ভরা মৌসুমে চট্টগ্রামে আলুর বাজারে স্বস্তি
ভরা মৌসুম চলায় স্বস্তি ফিরেছে চট্টগ্রামের আলুর বাজারে। রেয়াজউদ্দিন বাজারের আড়তে পাইকারিতে কেজি ১৪ থেকে ১৬ টাকা। খুচরায় বিক্রি হচ্ছে ২৪ থেকে ২৬ টাকায়। তবে যোগান বেশি হওয়ায় লোকসানে বেপারিরা।
অস্তিত্ব হারাচ্ছে ঋণ-লোকসানে জর্জরিত ন্যাশনাল টি-কোম্পানি
ভোগবিলাস আর দুর্নীতিকেই দুষছেন সংশ্লিষ্টরা
ব্যাংক ঋণ আর লোকসানে টালমাটাল ন্যাশনাল টি-কোম্পানি। মূলধন সংকটে শ্রমিকদের বেতন দিতে না পারা প্রতিষ্ঠানটির বাগানগুলোতে দেখা দিয়েছে সংকট। গেলো ৫ বছরে ২১৫ কোটি টাকা লোকসান গুনেছে প্রতিষ্ঠানটি। সংকট দীর্ঘায়িত হলে সামাল দিতে হবে আরও ১১০ কোটি টাকার ধাক্কা। এ অবস্থায় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের দ্বারস্ত হয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। চা সংশ্লিষ্টদের দাবি, কর্মকর্তাদের ভোগবিলাস আর দুর্নীতির কারণেই নিজেদের অস্তিত্ব হারাতে বসেছে।
চলমান অস্থিরতায় দেশের ক্রীড়া সামগ্রী বিক্রিতে ভাটা
দেশে চলমান পরিস্থিতিতে বিক্রি কমেছে ক্রীড়া সামগ্রীর। ব্যবসায়ীদের দাবি, শুধু রাজধানীর গুলিস্তানে স্পোর্টস মার্কেটেই দৈনিক বিক্রি কমেছে প্রায় কোটি টাকা।
ছুটির দিনে শপিংমল-দোকানপাটে ক্রেতাদের ভিড়
সাপ্তাহিক ছুটির দিনে শপিংমল ও দোকানপাটে ভিড় করছেন ক্রেতারা। কারফিউ শিথিলের সময় বাড়ায় ধীরে ধীরে ক্ষতি পুষিয়ে নেয়ার আশায় ব্যবসায়ীরা।
দফায় দফায় বন্যা পরিস্থিতিতে লাগামহীন কৃষিপণ্য
সিলেটে বন্যার পর কৃষিপণ্য যেন লাগামহীন ঘোড়া। অতিবৃষ্টি ও দফায় দফায় বন্যা পরিস্থিতি সৃষ্টি হওয়ায় একদিকে যেমন ফসলের ক্ষয়ক্ষতি বাড়ছে অন্যদিকে তৈরি হচ্ছে বিক্রেতা থেকে ভোক্তা পর্যায়ে অসন্তুষ্টি। প্রত্যেক মৌসুমে সরবরাহ সংকট, পরিবহন খরচ নানা অজুহাত দেখালেও প্রাকৃতিক দুর্যোগ পুরো বাজার ব্যবস্থা করে দিয়েছে স্থবির।
মানবেতর জীবন কাটাচ্ছেন পশ্চিমবঙ্গের ফুল চাষিরা
গেল কয়েকদিন ধরে ভারতের পশ্চিমবঙ্গে টানা বৃষ্টিপাতে তলিয়ে গেছে চাষের-জমি, নষ্ট হচ্ছে শাক-সবজি। এতে মানবেতর জীবন কাটাচ্ছেন ভারতের পশ্চিমবঙ্গের ফুল বিক্রেতারা।
টাঙ্গাইলে ২ দিনের লোডশেডিংয়ে শতকোটি টাকার ক্ষতি
ঘূর্ণিঝড় রিমালের প্রভাবে বিদ্যুৎবিচ্ছিন্ন ছিলো টাঙ্গাইলের বিভিন্ন এলাকা। এতে ভোগান্তির পাশাপাশি আর্থিক ক্ষতিতে পড়েছেন ব্যবসায়ীরা। দুই দিনের লোডশেডিংয়ে শতকোটি টাকা ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি তাদের।
ফেনীতে কালবৈশাখী ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত পাকা ধান
ফেনীতে বৃষ্টি ও কালবৈশাখীর তাণ্ডবে খেতের কাদা পানিতে নুয়ে পড়েছে পাকা বোরো ধান। এমন অবস্থায় ফলনের অর্ধেক ফসল ঘরে তুলতে পারবেন কি-না সে শঙ্কা কৃষকের মনে। তবে কৃষি বিভাগ বলছে বেশিরভাগ ধান পেকে যাওয়ায় চিটা হওয়ার শঙ্কা নেই।
দাবদাহে মাগুরায় কৃষকের শতকোটি টাকা লোকসানের শঙ্কা
তীব্র তাপপ্রবাহে ক্ষতির মুখে মাগুরার আম ও লিচু চাষিরা। বাড়তি খরচ করেও ঠেকানো যাচ্ছেনা গুটি ঝরে পড়া। খরার কারণে এবছর জেলায় অন্তত ১০০ কোটি টাকা লোকসানের শঙ্কায় কৃষকরা।