জিরকন
সাত বছরের প্রচেষ্টায় খনিজ বালুর ইজারা পায় অস্ট্রেলিয়ান কোম্পানি
নদ-নদী থেকে উত্তোলিত বালু মূলত বিভিন্ন স্থাপনা-রাস্তাঘাট নির্মাণ কাজ, গর্ত ভরাটের মতো কাজেই ব্যবহার হয়। বাংলাদেশের সেই বালু এখন অমূল্য সম্পদ। দেশি-বিদেশি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান যখন দেশের বিভিন্ন নদ-নদী তীরবর্তী চরাঞ্চলে খনিজ বালুর অনুসন্ধানে কাজ শুরু করে তখনও বিষয়টি তেমন গুরুত্ব পায়নি।
অস্ট্রেলিয়ান কোম্পানির কাছে খনি ইজারা: মানতে হবে যে ২৮ শর্ত
হাজারও শ্রমজীবী মানুষের সহায়-সম্বল, সঞ্চয় সব ধুয়ে মুছে নিয়ে যুগ যুগ ধরে বেদনার উপাখ্যান রচনা করে চলেছে ব্রহ্মপুত্র নদ। সেই নদের গর্ভে ভারি খনিজ লুকিয়ে আছে কল্পনাও করেনি কেউ। বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রতি বর্গকিলোমিটারে যেখানে আছে সাড়ে তিন হাজার কোটি টাকারও বেশি খনিজ। মহামূল্যবান সেসব খনিজ আহরণে এবার ৭৯৯ হেক্টর বালুচর ইজারা দিয়েছে সরকার।
ব্রহ্মপুত্রের তীরবর্তী বালুচরে মিলেছে খনিজ
ব্রহ্মপুত্রের তীরে প্রতি বর্গকিলোমিটারে সন্ধান মিলেছে ৩ হাজার ৬৩০ কোটি টাকার খনিজ সম্পদ। বালুচরে প্রাপ্ত মূল্যবান ৬ খনিজ পদার্থ আহরণে সব প্রক্রিয়া শেষ। বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী জানান প্রধানমন্ত্রীর মতামতের ওপর নির্ভর করছে আহরণের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত।
খনিজ সম্পদ আহরণে বালুচর লিজ চায় অস্ট্রেলিয়ান প্রতিষ্ঠান
ব্রহ্মপুত্র নদী থেকে মূল্যবান খনিজ সম্পদ আহরণে গাইবান্ধায় ২ হাজার ২৯৫ হেক্টর বালুচর লিজ চায় অস্ট্রেলিয়ান একটি প্রতিষ্ঠান। নিজ খরচে খনিজ আহরণের পর সরকারকে ৪৩ ভাগ দেয়ার প্রস্তাব দিয়ে আবেদন করেছে প্রতিষ্ঠানটি।