জানুয়ারিতে ডেলয়েট ফুটবল মানি লিগে তৃতীয় স্থানে থাকা পিএসজি তাদের আগের সর্বোচ্চ ৮০৬ মিলিয়ন ইউরোর রাজস্বকে ছাড়িয়ে গেছে। লিগ-১ থেকে ক্লাবটি আয় করেছে ৩৬৭ মিলিয়ন ইউরো এছাড়া ম্যাচ ডে থেকে আয় করেছে ১৭৫ মিলিয়ন ইউরো।
পার্ক দেস প্রিন্সেসে টানা ১৭০টি ম্যাচে সব টিকিট বিক্রি হয়েছে। ২০২৪-২০২৫ মৌসুমে ইতিহাসের পাতায় স্থান করে নিয়েছে পিএসজি। প্রথমবার জিতেছে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ শিরোপা, লিগ ১ মুকুট, ফ্রেঞ্চ কাপ এবং ট্রফি দেস চ্যাম্পিয়ন্স সাথে ক্লাব বিশ্বকাপের রানার আপের খেতাব।
আরও পড়ুন:
২০১১ সালে কাতার স্পোর্টস ইনভেস্টমেন্টস ক্লাবটির দায়িত্ব নেয়। ক্লাব বিশ্বকাপ থেকে কোয়ার্টার ফাইনাল পর্যন্ত আয় এ মৌসুমের আর্থিক প্রতিবেদনে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে এবং পরবর্তী পর্যায়ের আয় আগামী বছরের ফলাফলে প্রতিফলিত হবে।
রেকর্ড আয় সত্ত্বেও, পিএসজি বার্ষিক ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে যদিও ক্লাবটি ঘাটতির পরিমাণ প্রকাশ করেনি। গত মৌসুমে, পিএসজি প্রায় ৬০ মিলিয়ন ইউরোর ক্ষতির কথা জানিয়েছে।





