জেলা ক্রীড়া সংস্থার চাপ কমানোর জন্য জেলা ক্রিকেট সংস্থা করার এমন সিদ্ধান্তের কথা জানান তিনি।
এসময় আসিফ আকবর বলেন, ‘আপনারা জেনে আনন্দিত হবেন যে, আমরা সম্প্রতি ক্রিকেটে মাদরাসা শিক্ষার্থীদের যুক্ত করেছি। পাকিস্তান আফগানিস্তান ও ইন্ডিয়ায় কিন্তু মাদরাসা থেকেই ন্যাশনাল টিমে অনেকে খেলে। প্রথমবারের মতো সারা বাংলাদেশে এবার সাড়ে ৫০০ স্কুল খেলবে। সেখানে সব খেলোয়াড়ের ডাটাবেজ থাকবে। আপনাদের সমস্যাগুলো আমাকে যত দ্রুত জানাতে পারবেন, তত দ্রুত সমাধান হবে। এখানে লাল ফিতার দৌরাত্ম নেই।’
তিনি বলেন, ‘যেসব মেয়েরা ক্রিকেট খেলতে চাইবে তাদের জন্য যেকোনো ফ্যাসিলিটি ব্ল্যাংক চেক। ছেলেদের পাশাপাশি মেয়েদের ক্রিকেটের উন্নয়নে আমরা সব ধরনের সহায়তা দেবো। বছরে ৮ মাসের ক্রিকেট ক্যালেন্ডার তৈরি করতে হবে। আমাদের বাচ্চারা ১৫ থেকে ২০টি ম্যাচ যদি না খেলতে পারে তাহলে এদেশে কোনোদিন ক্রিকেট মাথা তুলে দাঁড়াতে পারবে না।’
আরও পড়ুন:
আসিফ আরও বলেন, ‘আমি মূলত মিউজিকের লোক না, ক্রিকেটের লোক। আমি অনূর্ধ্ব-১৪ থেকে আসছি, অনূর্ধ্ব-১৮ পর্যন্ত খেলেছি। ক্রিকেটের উন্নয়নের জন্য আমরা সব ধরনের সহযোগিতা করবো। তবে জেলা ক্রীড়া সংস্থাকে আমাদের প্রতিশ্রুতি দিতে হবে যেন এসবের সঠিক ব্যবহার করা হয়।’
দেশের ৮৩ লাখ সন্তান মাদকাসক্ত উল্লেখ করে আসিফ বলেন, ‘দেড় কোটি প্রবাসী দেশে নেই। তাদের পরিবারও দুর্বিসহ অবস্থায় আছে। অসুস্থসহ নানা কারণে দেশে মোট ৫ কোটি মানুষ কোনো অবদান রাখতে পারছেন না।’
তাই তরুণ প্রজন্মকে মাঠে আনার অনুরোধও জানান তিনি। এসময় অন্যদের মধ্যে বিসিবির পরিচালক হাসানুজ্জামানসহ জেলা ক্রীড়া সংস্থার বিভিন্ন ক্রিকেট একাডেমির প্রশিক্ষক ও প্রশিক্ষণার্থী, কোচ, আম্পায়ার ও অভিভাবকরা উপস্থিত ছিলেন।





