নিজের প্রথম বলেই মারুফার বলে আম্পায়ারের সিদ্ধান্তে আউট হয়েছিলেন নাইট। সেটায় অবশ্য রিভিউ নিয়ে বেঁচে যান তিনি। ম্যাচের ১৪তম ওভারে আসে ভারতীয় আম্পায়ার গায়ত্রী ভেনুগোপালানের বিতর্কিত সিদ্ধান্ত। ফাহিমা খাতুনের ওভারের তৃতীয় বলে স্বর্ণার ক্যাচের পর হিদার নাইট নিজেও বেরিয়ে গিয়েছিলেন ক্রিজ থেকে। তবে বাংলাদেশি ফিল্ডারের হাতে থাকা ক্যাচকে নট আউটের সিদ্ধান্ত দেন ভারতীয় থার্ড আম্পায়ার। এই সিদ্ধান্তে অবাক হয়েছিলেন নাইট নিজেও। ম্যাচ শেষে জানান, স্বর্ণার ক্যাচে আউট ভেবেই মাঠ ছেড়ে গিয়েছিলেন তিনি। তবে আম্পায়ারের সিদ্ধান্ত ভিন্ন হওয়ার ফিরেছেন মাঠে।
আরও পড়ুন:
৮ রানে লাইফ পেয়ে হিদার নাইট এরপর খেলেছেন ৭৯ রানের ম্যাচজয়ী ইনিংস। সেই সুবাদেই ১৭৯ রানের লক্ষ্যটা ৪ উইকেট হাতে রেখেই পেরিয়ে যায় ইংল্যান্ড। আর দারুণ ম্যাচের পরেও কপাল পুড়েছে বাংলাদেশের।
অবশ্য ভারত আর আম্পায়ার নিয়ে চলতি বিশ্বকাপে বিতর্ক এবারই প্রথম না। এর আগে ভারতের বিপক্ষে পাকিস্তানি ব্যাটার মুনিবা আলীর আউট নিয়েও হয়েছিল বিতর্ক। তা নিয়ে উত্তেজনা এতটাই বেড়ে যায়, ক্রিকেটের আইন প্রণয়নকারী সংস্থা এমসিসিও তাতে বিবৃতি দিয়েছিল। তাতেও অবশ্য রায় গিয়েছে ভারতের পক্ষেই।
বৈশ্বিক আসরে ভারতের পক্ষে আম্পায়ার কিংবা আইসিসির নৈতিক অবস্থানের অভিযোগ বেশ পুরাতন। সেই সঙ্গে বাজে আম্পায়ারিং-এর অভিজ্ঞতাও বাংলাদেশের সঙ্গী আগে থেকেই। ২০২৫ সালের নারী বিশ্বকাপে সেটারই নতুন এক সংযোজন হয়ে থাকছে।





