টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট শুরুর এক বছর পর থেকেই ফরম্যাটটিতে পদচারণা বাংলাদেশের। অথচ এখন পর্যন্ত সমীহ জাগানিয়া শক্তিতে রূপ নিতে পারেনি টিম টাইগার্স।
আরো সহজ করে বললে, সংক্ষিপ্ত সংস্করণটা আয়ত্তে আনতে পারেনি বাংলাদেশ। উইন্ডিজের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজ শুরুর আগে যেন, সে কথাটাই মনে করিয়ে দিলেন লিটন দাস।
তিনি বলেন, ‘সাধারণত টি-টোয়েন্টি ম্যাচগুলো আমাদের জন্য কঠিনই হয়। আর যেহেতু এটা ওয়েস্ট ইন্ডিজের হোম গ্রাউন্ডে খেলা হবে আমাদের জন্য একটু ডিফিকাল্ট হবেই। তবে আমরা চেষ্টা করবো এখান থেকে কীভাবে বের হয়ে আসা যায় এবং ভালো একটা সিরিজ খেলার জন্য।’
এ বছর টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে সেন্ট ভিনসেন্টের মাঠে খেলেছেন বাংলাদেশের ক্রিকেটাররা। মাঠটিতে খেলার পূর্ব অভিজ্ঞতা থাকলেও সেটা যে তেমন কাজে দেবে না, তা বুঝা গেল এই ক্রিকেটারের কথায়।
লিটন দাস বলেন, ‘ওয়ার্ল্ড কাপের যে উইকেট ছিল সেটা আর এখনের উইকেটের মধ্যে পার্থক্য দেখা গেছে। গতকাল যখন অনুশীলন করেছি উইকেটটা সিমিলার না। তারা হয়তো ভিন্নভাবে উইকেট তৈরি করেছে।’
সদ্য শেষ হওয়া ওয়ানডে সিরিজে স্বাগতিকদের কাছে হোয়াইটওয়াশ হয়েছে বাংলাদেশ। উইন্ডিজের সেই দলের অধিকাংশ ক্রিকেটার কুড়ি ওভারের সিরিজেও থাকছেন। শক্তিশালী দলটির বিপক্ষে লড়াই করতে সেরা একাদশ মাঠে নামাতে চায় বাংলাদেশ টিম ম্যানেজম্যান্ট।
জাতীয় দলের এ ব্যাটার বলেন, ‘আমরা এখনো ওইভাবে চিন্তা করিনি। টিম কম্বিনেশন নিয়ে চিন্তাভাবনা করে আমরা আগাবো। বাংলাদেশের জন্য সেরা দলটাই করা হবে।’
দুইবারের বিশ্বচ্যাম্পিয়নদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজ শুরুর আগের দিন অনুশীলন করতে পারেননি লিটন-মিরাজরা। মাঠে গেলেও বৃষ্টির কারণে টিম হোটেলে ফিরতে হয়েছে ক্রিকেটারদের।