তিন ফরম্যাটের মধ্যে ওয়ানডে ক্রিকেট বাংলাদেশের সবচেয়ে পছন্দের ফরম্যাট। কারণ ২০১৫ থেকে ২০২২ পর্যন্ত ৫০ ওভারের ক্রিকেটে বাংলাদেশের সাফল্য নেহায়েত কম নয়। তবে ২০২৩ সালের বেশিরভাগ সময়ই ব্যর্থতার বৃত্তে ঘুরপাক খেয়েছে ক্রিকেট দল।
এই ফরম্যাটটিতে মোট ৩২টি ওয়ানডে খেলেছে হাথুরু শিষ্যরা। তারমধ্যে জয় পেয়েছে ১১টিতে। জয়ের চেয়ে হারের পাল্লা ভারি হলেও ২০২৩ সালে শুধুমাত্র ওয়ানডে'তে বাংলাদেশের ক্রিকেটাররা ম্যাচ ফি বাবদ আয় করেছে ১১ কোটি ৫২ লাখ টাকা।
একদিনের ম্যাচে সারাবছরে ক্রিকেটারদের আয়
ওয়ানডে'তে প্রত্যাশিত পারফর্ম না করলেও টি-টোয়েন্টিতে রাজকীয় সময় পার করেছে বাংলাদেশ দল। সীমিত ওভারের ক্রিকেটে ১১ ম্যাচ খেলে টাইগাররা জয় পেয়েছে ৮টি তে। যার মধ্যে রয়েছে টি-টোয়েন্টির বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ইংল্যান্ডকে হারানোর সুখস্মৃতি।
তাছাড়া বছরের শেষদিক দিয়ে নিউজিল্যান্ডের মাটিতে তাদের বিপক্ষে প্রথমবার টি-টোয়েন্টি জিতেছে শান্ত'র দল। অন্যান্য বছরের চেয়ে টি-টোয়েন্টিতে ভালো পারফর্ম করে এবার জাতীয় দলের ক্রিকেটাররা ম্যাচ ফি পেয়েছে আড়াই কোটির বেশি।
টি-টুয়েন্টি ক্রিকেট
টি-টোয়েন্টির মতো টেস্টেও দুর্দান্ত খেলেছে মুশফিক-মুমিনুলরা। চার ম্যাচ খেলে ৩টি জয় পেয়েছে বাংলাদেশ। এর মধ্যে রয়েছে ঘরের মাঠে প্রথমবার নিউজিল্যান্ডকে ম্যাচ হারানোর অভিজ্ঞতা। এছাড়া আফগানিস্তানের বিপক্ষে ইতিহাস গড়া জয় পেয়েছে টাইগাররা। ২০২৩ সালে চার ম্যাচ খেলে ক্রিকেটাররা ম্যাচ ফি বাবদ কামিয়েছেন প্রায় ৩ কোটি টাকা।
নতুন বছরেও এমন সাফল্যের ধারা অব্যাহত রাখবে বাংলাদেশ, এমনটাই প্রত্যাশা ক্রিকেটপ্রেমীদের।